জীবনচর্যায় পটচিত্র, বাংলার বুকে পটে আঁকা গ্রাম
17 April, 2019 - By Bangla WorldWide
16 April, 2019 - 01:45:00 PM
কলকাতার বাংলাদেশ উপ-দূতাবাসের উদ্যোগে ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’র মাধ্যমে বাংলা ১৪২৬ এর আগমন উদযাপন করল। 'পহেলা বৈশাখ' উপলক্ষে আয়োজিত এই বর্ণময় ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে চারুকলায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশি ছাত্র-ছাত্রীদের তৈরি মুখোশ ও রয়েল বেঙ্গল টাইগার সহ নানান প্রাণি সদৃশ সুসজ্জিত মুখোশ নিয়ে দর্শকদের নজর কাড়ে। বাদ্যযন্ত্রের তালে তালে মঙ্গল শোভাযাত্রাটি বাংলাদেশ গ্রন্থাগার ও তথ্য কেন্দ্র, ৩, সোহরাওয়ার্দী এভিনিউ, কলকাতা-১৭ থেকে পার্কসার্কাস সেভেন পয়েন্ট ক্রসিং পার হয়ে এ.জি.সি বোস রোড হয়ে বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন প্রাঙ্গণে এসে শেষ হয়। উপ-হাইকমিশনের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং কলকাতায় সো
আরও পড়ুন16 April, 2019 - 01:35:00 PM
দার্জিলিঙ কিংবা সিকিমের কনকনে ঠাণ্ডা নেই। গাড়িতে চড়ে চড়াই-উতরাই পেরনো নেই। বিস্তীর্ণ ধান ক্ষেত আর খোলা মাঠে বসে দিব্য উপভোগ করতে পারবেন কাঞ্চনজঙ্ঘাকে। শুধু তাই নয়, মেঘমুক্ত আকাশ থাকলে ঝকঝকে দেখা যাবে কাঞ্চনজঙ্ঘা-সহ তুষারমৌলি হিমালয়ের অন্যান্য শৃঙ্গকেও। কিন্তু তার জন্য আপনাকে আসতে হবে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়। পঞ্চগড় শহর থেকে বাংলাদেশের উত্তরে শেষ সীমান্ত বাংলাবান্ধা আসতে সড়কপথে সময় লাগে মাত্র ৪০ মিনিট। এখান থেকে শিলিগুড়ি মাত্র ৮ কিলোমিটার, নেপাল ৬১ কিলোমিটার ও ভুটান ৬৪ কিলোমিটার। তেঁতুলিয়ার পুরানো ডাকবাংলোর পাশ দিয়ে চলে আসুন সীমান্ত নদী (নদীর ওপারেই ভারত) মহানন্দার তী
আরও পড়ুন15 April, 2019 - 09:20:00 AM
তাঁর উপাধি ছিল ‘বাংলার শের’। শের -ই-বাংলা এ কে ফজলুল হক বাংলার ঐতিহ্যের ধারক এবং বাহক। কিংবদন্তি রাজনীতিবিদ ছিলেন। তৎকালীন অবিভক্ত বাংলাদেশের মানুষকে শিক্ষিত ও রাজনৈতিক সচেতন করে তুলতে তিনি ছিলেন অগ্রগণ্য। বাংলাদেশের মানুষের মনে বাঙালি জাতীয়তাবাদের ভিত রচনা করেছিলেন তিনি। দেশের স্বাধীনতার স্বপ্ন বুনেছিলেন। জনমানুষকে বাংলার শেকড়ের সঙ্গে যোগাযোগ করিয়েছেন তিনি। পয়লা বৈশাখ, বাংলা বছরের প্রথম দিন। এই দিনটির গুরুত্ব ও উৎসবমুখর আবহাওয়া নতুন করে সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দিয়েছিলেন তিনি। গ্রাম-বাংলার খেটে খাওয়া সাধারণ কৃষিজীবী মানুষের ভাষা তিনি বুঝতে পেরেছিলেন। জানতেন শহুরে মানুষের কাছে সাংস্কৃতিক উৎস
আরও পড়ুন14 April, 2019 - 09:05:00 AM
ভীম নাগের সন্দেশ। এই নামের সঙ্গে বঙ্গ জীবনের পরিচয় ১৯২ বছরের। উত্তর কলকাতায় দুটি দোকানেই নিজেদের ঐতিহ্যকে অটুট রেখে মিষ্টান্ন ব্যবসায় চলমান ভীম চন্দ্র নাগ। নববর্ষে বাঙালিয়ানার সাবেকি আভিজাত্য ধরে রেখে তারা নতুনত্বে না গিয়ে ট্র্যাডিশনেই রয়ে গিয়েছে। আবার খাবো আতা সন্দেশ ভীম নাগের অন্যতম কর্ণধার প্রদীপ নাগের কথায়, মিষ্টির জগতে ভীম নাগের সন্দেশের খ্যাতি জগত জোড়া। সেই খ্যাতি ধরে রেখে ঐতিহ্যের মিষ্টি ক্রেতাদের হাতে তুলে দিয়ে বর্ষবরণ করতে চান তাঁরা। তাই ভীম চন্দ্র নাগের দোকানে ঢুকলে আপনি পাবেন তাদের বিখ্যাত আবার খাবো সন্দেশ, গোলাপী প্যাড়া, প্যারাডাইস, আতা সন্দেশ, মনোহরা। বাটারস্কচ সন্দেশ তবে যুগ
আরও পড়ুন13 April, 2019 - 11:40:00 PM
অধ্যাপক পবিত্র সরকার, রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য বাংলা সন (‘সন’ কথাটা আরবি, যেমন ‘সাল’ কথাটা ফারসি) কীভাবে তৈরি হল তা নিয়ে বিতর্ক, অর্থাৎ একাধিক মত আছে—তার কোনওটাই কোনও অভ্রান্ত আর নিঃসন্দেহ প্রমাণ উপস্থিত করে না। একটা ‘দেশপ্রেমিক’মত হল যে, এই তারিখ বা ক্যালেন্ডার বাঙালি রাজা শশাঙ্ক চালু করেছিলেন তাঁর রাজত্বপ্রতিষ্ঠার (৫৯৩ খ্রিস্টাব্দ) স্মারক হিসেবে। কিন্তু এ সংক্রান্ত ঘোষণার কোনও সাক্ষ্যপ্রমাণ নেই, ফলে ঐতিহাসিকেরা তা গ্রহণ করতে পারেননি। যার থেকে বাংলায় বছর কেন আরবি ‘সন’ বা ফারসি ‘সাল’ কথার সঙ্গে যুক্ত হয়ে গেল তারও ব্যাখ্যা আমরা পাই না। বছরটা বাংলা, অথচ ওই কথাগুলি আরবি-...
আরও পড়ুন13 April, 2019 - 05:40:00 PM
নববর্ষের মিষ্টিমুখে ঐতিহ্যকেই ধরে রাখতে চায় সেন মহাশয়। এই বঙ্গে মিষ্টান্ন প্রতিষ্ঠানে এক অন্যতম অভিজাত নাম সেন মহাশয়। তাদের নববর্ষের মিষ্টির ডালিতে থাকছে পুরাতনীর ছোঁয়া।
আরও পড়ুন13 April, 2019 - 04:10:00 PM
বছরের প্রথম দিনটায় রান্নাঘরে না ঢুকে রেস্তোরাঁয় যেতেই পছন্দ করেন অনেকে। যে সব বাঙালি রান্না রোজকার জীবনে করে ওঠাটা দুষ্কর, সেগুলোর স্বাদ নেওয়ার জন্য এর চেয়ে ভাল দিন আর হয় নাকি!
আরও পড়ুন13 April, 2019 - 03:30:00 PM
নিশ্চিন্দিপুরের সেই গ্রাম্য ময়রার হাঁক শুনে প্রাণপণে তাঁর পিছু নিয়েছিল ভাই-বোন অপু-দুর্গা! আর গুপী বাঘা-র গল্পে অতিকায় মহাজাগতিক রাজভোগের বহর দেখে বিস্ময়ে মুখ হাঁ হয়ে গিয়েছিল হাল্লা রাজার ক্ষয়াটে, বুভুক্ষু সেনাদের।
আরও পড়ুন13 April, 2019 - 01:20:00 PM
বাঙালির নববর্ষ মানেই আদ্যন্ত বাঙালিয়ানায় মোড়া এক উৎসব। ঠিকই। কিন্তু প্রশ্ন জাগে, এই উৎসব ঠিক কোন ধর্মীয় বা সামাজিক ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে রয়েছে? প্রাক-ঔপনিবেশিক কালখণ্ড থেকে শুরু করে বাংলার ইতিহাসের নানা স্মৃতি ঘুরঘুর করতে থাকে এই প্রশ্নের উত্তরে। সেই কোন আকবরি আমলে ফতেউল্লাহ সিরাজির পরিকল্পনায় হিন্দু সৌর পঞ্জিকার ভিত্তিতে গড়ে উঠেছিল বঙ্গাব্দের গণনা পদ্ধতি। বাংলার মরসুমি কৃষিব্যবস্থার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে এর প্রচলন হয়েছিল। বৈশাখে নতুন ধান রোপনের আগে বিগত বছরের খাজনা আদায়ের কাজটি সম্পূর্ণ করে ফেলার প্রয়োজন ছিল তখন। অর্থাৎ সেই সময়ে চৈত্র ছিল অর্থনৈতিক বর্ষসমাপ্তির সূচক। খাজনা ও অন্যান্য ধারবাকি পরিশো
আরও পড়ুন12 April, 2019 - 02:30:00 PM
অমিত মিত্র বৈশাখের পয়লা। বহুলাংশে লোকের মুখে যা 'একলা বৈশাখ'। বাঙালি, বাঙালিয়ানা আর পয়লা বৈশাখের সঙ্গে এক অদ্ভূত সমাপতনে এই 'একলা' শব্দ কি অর্থবহ নয়? প্রতিদিন, প্রতি মুহূর্তে আমরা কি একলা হয়ে যাচ্ছি না? বিশেষ করে আজকের প্রজন্ম? ডিজিটাল আর সোশ্যাল মিডিয়ার বিশ্বায়নে আজ আমরা কমবেশি আত্মমগ্ন, একা। হয়ত কোনও উৎসব এলে, তার আয়োজনে, সমারোহে বাঙালি জানান দেয়, তারা সমবেত। তবে উৎসব ফুরোলে সেই বাঙালিই হয়ত তার অবচেতনে ফের প্রবেশ করে একার জগতে। পয়লা নাকি একলা বৈশাখ? সে কথা বরং থাক। নববর্ষের রোদ বাঙালির ঘরদুয়ারে এসে পড়লেই এ প্রশ্ন ঘোরাফেরা শুরু করে৷ হ্যাপি নিউ ইয়ারের চক্করে বাঙালির 'পয়লা' বৈশাখ নাকি ক্রমশ ...
আরও পড়ুন