বীরাঙ্গনা দিবস চাই : সিলভীয়া পান্ডীত
13 March, 2019 - By Bangla WorldWide
12 March, 2019 - 04:05:00 PM
I deliberated a bit about doing a specific write up on the Women's day that just passed, as cliche as it sounds I feel that having a day like this is more about fuelling consumerism than actually paying respect to the revolution that marked this day.
আরও পড়ুন12 March, 2019 - 01:50:00 PM
আমি প্রথম থেকেই দেখেছি আমার মাকে বিজ্ঞানী হিসাবে কাজ করতে। সম্পূর্ণভাবে পুরুষের জগতে তিনি ছিলেন প্রথম মহিলা Geophysicist। অন্য পুরুষ সহকর্মীদের মতই Field-এ যেতেন বছরে ছ-মাস। পড়াশোনা আমার জীবনের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ করে নিয়েছিলাম ছোটবেলা থেকেই।
আরও পড়ুন11 March, 2019 - 05:15:00 PM
By Saswati Mukherjee Schooling from South Point High School, graduation from Shri Shikshayatan College and M.E and Ph.D in Engineering (Information Technology) from Jadavpur University. As the celebration of women’s day continues, I believe that, the creator of the Universe has already bestowed woman with powerful capabilities and qualities so that she can rise beyond any challenges and obscurities in her pathway of life. Women see opportunities in everything and everyone and they are the natural givers. The quality of natural leadership makes them great multitaskers. They love to serve and t...
আরও পড়ুন11 March, 2019 - 04:35:00 PM
লিখেছেন বিশিষ্ট সাংবাদিক স্বাতী ভট্টাচার্য যে দিন ব্রিগেড ময়দানে মস্ত সমাবেশ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, সেই উনিশে জানুয়ারি দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার কুলতলিতে ছিল স্বরাজ ইন্ডিয়ার সভা। চাষি, খেতমজুরদের নিয়ে। মেয়েরাই এসেছিলেন বেশি। মাঝবয়সী থেকে বেশি-বয়সী মহিলাদেরঅনেকেই সকাল থেকে এসে সব্জির স্তূপের সামনে বসে গেলেন। গামলা গামলা কুটনো কুটে দিলেন। রান্না হবেদুপুরে সবাই খাওয়া দাওয়া করবে। তাঁদের অনেকেরই ছেলে, স্বামী গিয়েছে ব্রিগেডে। বেলা বাড়তে মিছিল করে স্লোগান দিতে দিতে আরও মেয়েরা এলেন মধ্য গুড়গুড়িয়া গ্রামের ছোটখাট সভাস্থলে। ঢোকার মুখে টেবিল, সেখানেলাইন করে নাম লেখানোর ব্যবস্থা। সেই টেবিল
আরও পড়ুন8 March, 2019 - 05:05:00 PM
কথায় আছে- যিনি রাঁধেন, তিনি চুলও বাঁধেন। কলকাতার প্রাণকেন্দ্রে ঝাঁ চকচকে পাঁচ তারা হোটেলে সর্বক্ষণ নজর রেখে, দক্ষতার সঙ্গে কর্মী এবং পরিষেবার খুঁটিনাটি সামলে চলেছেন যিনি, তিনিও রাঁধেন। হোটেল পিয়ারলেস ইন-এর প্রেসিডেন্ট পদে আসীন দেবশ্রী রায় সরকার। হোটেলের অ্যাডমিন বিভাগে তাঁর মাঝারি পরিসরের অফিস ঘরে প্রবেশ করতেই, হাসি মুখে সম্ভাষণ জানালেন আমাদের। আন্তর্জাতিক নারী দিবসকে সামনে রেখে দেবশ্রী রায় সরকারের সঙ্গে শুরু হল কথা। প্রথমেই অকপটে স্বীকার করলেন, এই পেশায় তিনি প্রথমে আসতে চান নি। চেয়েছিলেন হেল্থ কেয়ার নিয়ে কাজ করতে। সেইমতো পড়াশোনাও শুরু করে দিয়েছিলেন ইংরেজিতে স্নাতক দেবশ্রী। কিন্তু বাধ সাধেন ত
আরও পড়ুন8 March, 2019 - 04:25:00 PM
ডাঃ রত্নাবলী চক্রবর্তী। স্ত্রী-রোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে চিকিৎসা মহলে সুপরিচিত নাম। আন্তর্জাতিক নারী দিবসকে সামনে রেখে বাংলা ওয়ার্ল্ডওয়াইডের মুখোমুখি হয়েছিলেন তিনি। শুরু হল কথোপকথন।
আরও পড়ুন8 March, 2019 - 03:55:00 PM
লেখিকা লন্ডনের কুইন মেরি বিশ্ববিদ্যালয়ের হিউম্যান রিসোর্স ডিরেক্টর আমি কোনও গোঁড়া পরিবার থেকে আসিনি। আমার শ্বশুরবাড়িতেও ছেলেমেয়ের কোনও বৈষম্য দেখিনি। কিন্তু এটা ঠিক যে, শুধু আমার দেশ ভারতবর্ষে নয়, এই ইংল্যান্ডেও এখনও কর্পোরেট জগতে এখনও মহিলা-পুরুষ বরাবর হয়ে উঠতে পারেনি। পুরুষের তুলনায় মহিলাদের রোজগারগত গ্রাফও অনেক সময়ে খারাপ। বাবা রেলের উচ্চপদস্থ কর্তা ছিলেন। চাকরির সুবাদে তাই আমরা অনেক জায়গায় থেকেছি, দেখেছিও অনেক। আমাদের ছোটবেলা থেকেই শেখানো হয়েছিল, যে যেমন পড়াশোনা করবে, সে তেমন উন্নতি করতে পারবে জীবনে। তাই আমরা ভাইবোনেরা শিক্ষাকেই মূলমন্ত্র করে চলেছি। আমার বাবা যেমন আমাদের পড়াশোনার ব্যাপারে ...
আরও পড়ুন8 March, 2019 - 01:45:00 PM
সোনালি ঘোষাল। নাইটিঙ্গেল হসপিটালের সর্বময় কর্ত্রী তিনিই। আন্তর্জাতিক নারী দিবসকে সামনে রেখে তাঁর ভাব-ভাবনা আমাদের পাঠকদের কাছে পৌঁছে দিতে চেয়েছি আমরা। আলাপচারিতার শুরুতেই বললেন, একজন নারী হিসেবে এটি তাঁর কাছে বিশেষ দিন। নারী-শক্তির উদযাপনের দিন। আজ তাঁর যে প্রতিষ্ঠা, সাফল্য- তার সবটুকুর অনুপ্রেরণা এসেছে পরিবার থেকে। বিশেষত তাঁর ঠাকুরমা এবং মায়ের থেকে। বিদেশে পড়াশোনা করলেও, নিজভূমে ফিরে কাজ করার অনুপ্রেরণা তাঁদের দৃপ্ত এবং দৃঢ়চেতা মানসিকতা থেকেই পেয়েছেন বলে জানালেন সোনালি। নারী-পুরুষের সম-মর্যাদার প্রশ্নে তাঁর মত, এখন নারীরা কর্মক্ষেত্রে কিংবা বিভিন্ন কাজে যথাযথ মর্যাদা পাচ্ছেন। একটি প্রতিষ্ঠান
আরও পড়ুন8 March, 2019 - 01:40:00 PM
লেখিকা জি ডি হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াবেটিস ইন্সটিটিউটের সি ই ও আমাদের পরিবার রক্ষণশীল নয়, একেবারেই উদার মুসলিম পরিবার। আমি ছোটবেলা থেকেই আমার দাদা বা ভাইয়ের থেকে আলাদাভাবে বড় হইনি। আমার বাবা-মা সেভাবেই আমাদের করেছেন। মেয়ে বলে বাধা দেওয়া দূরে থাকুক, অন্য কাজেও কখনও বাধা দেওয়া হলে আমাকে বলা হয়েছে কেন সেই কাজ করা উচিত নয়। এভাবে বড় হওয়ার ফলেই পরবর্তীকালে যখন আমি নিজের পায়ে দাঁড়িয়েছি, সেই কাজে আমার আত্মবিশ্বাস অনেক বেশি ছিল। কিন্তু যেহেতু আমি গ্রামীণ এলাকায় প্রচুর কাজ করি, আমি জানি যে আমাদের সমাজে ছেলে ও মেয়েদের মধ্যে বাস্তবিকই অনেক ভেদাভেদ আছে। আমি তাই বাবা-মায়েদেরই বলতে চাই, আপনারা শিশুদের যেভাবে যা ...
আরও পড়ুন8 March, 2019 - 01:30:00 PM
লেখিকা আমেরিকা প্রবাসী বাংলাদেশি। কবি-সাহিত্যিক। বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব কলাম্বাস ওহিও-র প্রাক্তন সাংস্কৃতিক সচিব সংঘর্ষের পর সংঘর্ষ। জীবন উথাল-পাথাল। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ যেমন দেখলাম, তেমনই আমার নিজের জীবনের মুক্তিযুদ্ধও লড়লাম। দেশের মুক্তিযোদ্ধারা কতটা বীর তা যেমন দেখলাম, তেমনই আমার শান্ত মা জীবনযুদ্ধে কত বড় বীরাঙ্গনা তাও দেখলাম। সবশেষে জীবনের এতগুলো বছর পেরিয়ে এখন আমি জানি, একজন নারী চাইলে সব পারে। সে যা পারে তা পুরুষরা চাইলেও পারবে না। পৃথিবীতে নারীই শ্রেষ্ঠ। আমার জীবনের ঝাঁপি আজ খুলি আপনাদের জন্য। আমার ছোট্টবেলা থেকে আমি শিখিনি ছেলে বা মেয়ে আলাদা কোনও ব্যাপার। ক্লাস ফাইভ পর্যন্ত কো-এড ...
আরও পড়ুন