Minorities should neither be appeased nor oppressed
3 June, 2019 - By Bangla WorldWide
11 May, 2019 - 12:26:00 PM
The Bengalis where ever they live always try to present a picture of unity. They try to form a platform of unity whether they are in abroad or in their own land. They try to unite themselves giving all sorts of expressions those include emotional, pride, failures, weakness or aristocracy. Of course, they do all these without crossing the limit because they are always in the habit of practicing endurance and sobriety.
আরও পড়ুন14 April, 2019 - 09:05:00 AM
ভীম নাগের সন্দেশ। এই নামের সঙ্গে বঙ্গ জীবনের পরিচয় ১৯২ বছরের। উত্তর কলকাতায় দুটি দোকানেই নিজেদের ঐতিহ্যকে অটুট রেখে মিষ্টান্ন ব্যবসায় চলমান ভীম চন্দ্র নাগ। নববর্ষে বাঙালিয়ানার সাবেকি আভিজাত্য ধরে রেখে তারা নতুনত্বে না গিয়ে ট্র্যাডিশনেই রয়ে গিয়েছে। আবার খাবো আতা সন্দেশ ভীম নাগের অন্যতম কর্ণধার প্রদীপ নাগের কথায়, মিষ্টির জগতে ভীম নাগের সন্দেশের খ্যাতি জগত জোড়া। সেই খ্যাতি ধরে রেখে ঐতিহ্যের মিষ্টি ক্রেতাদের হাতে তুলে দিয়ে বর্ষবরণ করতে চান তাঁরা। তাই ভীম চন্দ্র নাগের দোকানে ঢুকলে আপনি পাবেন তাদের বিখ্যাত আবার খাবো সন্দেশ, গোলাপী প্যাড়া, প্যারাডাইস, আতা সন্দেশ, মনোহরা। বাটারস্কচ সন্দেশ তবে যুগ
আরও পড়ুন13 April, 2019 - 05:40:00 PM
নববর্ষের মিষ্টিমুখে ঐতিহ্যকেই ধরে রাখতে চায় সেন মহাশয়। এই বঙ্গে মিষ্টান্ন প্রতিষ্ঠানে এক অন্যতম অভিজাত নাম সেন মহাশয়। তাদের নববর্ষের মিষ্টির ডালিতে থাকছে পুরাতনীর ছোঁয়া।
আরও পড়ুন13 April, 2019 - 04:10:00 PM
বছরের প্রথম দিনটায় রান্নাঘরে না ঢুকে রেস্তোরাঁয় যেতেই পছন্দ করেন অনেকে। যে সব বাঙালি রান্না রোজকার জীবনে করে ওঠাটা দুষ্কর, সেগুলোর স্বাদ নেওয়ার জন্য এর চেয়ে ভাল দিন আর হয় নাকি!
আরও পড়ুন13 April, 2019 - 03:30:00 PM
নিশ্চিন্দিপুরের সেই গ্রাম্য ময়রার হাঁক শুনে প্রাণপণে তাঁর পিছু নিয়েছিল ভাই-বোন অপু-দুর্গা! আর গুপী বাঘা-র গল্পে অতিকায় মহাজাগতিক রাজভোগের বহর দেখে বিস্ময়ে মুখ হাঁ হয়ে গিয়েছিল হাল্লা রাজার ক্ষয়াটে, বুভুক্ষু সেনাদের।
আরও পড়ুন13 April, 2019 - 01:20:00 PM
বাঙালির নববর্ষ মানেই আদ্যন্ত বাঙালিয়ানায় মোড়া এক উৎসব। ঠিকই। কিন্তু প্রশ্ন জাগে, এই উৎসব ঠিক কোন ধর্মীয় বা সামাজিক ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে রয়েছে? প্রাক-ঔপনিবেশিক কালখণ্ড থেকে শুরু করে বাংলার ইতিহাসের নানা স্মৃতি ঘুরঘুর করতে থাকে এই প্রশ্নের উত্তরে। সেই কোন আকবরি আমলে ফতেউল্লাহ সিরাজির পরিকল্পনায় হিন্দু সৌর পঞ্জিকার ভিত্তিতে গড়ে উঠেছিল বঙ্গাব্দের গণনা পদ্ধতি। বাংলার মরসুমি কৃষিব্যবস্থার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে এর প্রচলন হয়েছিল। বৈশাখে নতুন ধান রোপনের আগে বিগত বছরের খাজনা আদায়ের কাজটি সম্পূর্ণ করে ফেলার প্রয়োজন ছিল তখন। অর্থাৎ সেই সময়ে চৈত্র ছিল অর্থনৈতিক বর্ষসমাপ্তির সূচক। খাজনা ও অন্যান্য ধারবাকি পরিশো
আরও পড়ুন12 April, 2019 - 02:30:00 PM
অমিত মিত্র বৈশাখের পয়লা। বহুলাংশে লোকের মুখে যা 'একলা বৈশাখ'। বাঙালি, বাঙালিয়ানা আর পয়লা বৈশাখের সঙ্গে এক অদ্ভূত সমাপতনে এই 'একলা' শব্দ কি অর্থবহ নয়? প্রতিদিন, প্রতি মুহূর্তে আমরা কি একলা হয়ে যাচ্ছি না? বিশেষ করে আজকের প্রজন্ম? ডিজিটাল আর সোশ্যাল মিডিয়ার বিশ্বায়নে আজ আমরা কমবেশি আত্মমগ্ন, একা। হয়ত কোনও উৎসব এলে, তার আয়োজনে, সমারোহে বাঙালি জানান দেয়, তারা সমবেত। তবে উৎসব ফুরোলে সেই বাঙালিই হয়ত তার অবচেতনে ফের প্রবেশ করে একার জগতে। পয়লা নাকি একলা বৈশাখ? সে কথা বরং থাক। নববর্ষের রোদ বাঙালির ঘরদুয়ারে এসে পড়লেই এ প্রশ্ন ঘোরাফেরা শুরু করে৷ হ্যাপি নিউ ইয়ারের চক্করে বাঙালির 'পয়লা' বৈশাখ নাকি ক্রমশ ...
আরও পড়ুন11 April, 2019 - 05:30:00 PM
যতই গরম পড়ুক, পয়লা বৈশাখ উদযাপনে বাঙালির উৎসাহ-উদ্দীপনায় কোনও খামতি নেই। এ দিন সেজেগুজে বাঙালির নববর্ষ-উদযাপন চাই-ই চাই।
আরও পড়ুন11 April, 2019 - 05:05:00 PM
'আমি শ্রী শ্রী ভজহরি মান্না'- মান্না দের গলায় অমর হয়ে যাওয়া এই গানের সঙ্গেই যেন জড়িয়ে রয়েছে বাঙালির অনেক নস্টালজিয়া। ভোজনরসিক বাঙালির রসনাতৃপ্তির জন্য আরও এক 'ভজহরি মান্না' বঙ্গমনে জায়গা করে নিয়েছে। আদ্যন্ত বাঙালি খাবারের এই রেস্তোরাঁর ১১টি শাখা বর্তমানে ছড়িয়ে রয়েছে শহর কলকাতায়। পয়লা বৈশাখ মানেই তো ভুরিভোজে বাঙালি। আর সেই কথা ভেবেই এবারও তাদের পয়লার মেনুতে থাকছে লোভনীয় এবং আকর্ষণীয় বাহারি সব পদ। বাংলা নববর্ষকে স্বাগত জানানোর দিন, পয়লা বৈশাখ ভজহরি মান্না তাদের আহার-ব্যঞ্জনের নাম রেখেছে- প্রথমা থালা। নিরামিষ এবং আমিষ, দুই ক্ষেত্রেই প্রথমে শীতল পরশ। পাত পরার আগে আপনার হাতে উঠবে ঠান্ডা আমপোড়ার শ
আরও পড়ুন4 April, 2019 - 04:20:00 PM
চৌরঙ্গী, এসপ্ল্যানেড, ধর্মতলা বলতে বোধহয় মোটামুটি একই এলাকা বোঝায়। কলকাতার এবং শহরতলীর বেশ কিছু মধ্যবিত্ত বাঙালি এই অঞ্চলে দিনের অনেকটা সময় কাটালেও, রাত্রিবাস সচরাচর করেন না। সন্ধ্যার পর বা রাত খানিকটা গড়ালে তাঁরা মেট্রো, বাস, ট্যাক্সি , উবের , ওলা , লঞ্চ এসবের মাধ্যমে উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব বা পশ্চিমে শহরতলীর দিকে ধীরে ধীরে রওনা হন। যাঁদের নিজেদের গাড়ি আছে তাঁদের তাড়া কম। চৌরঙ্গীতে রঙিন রাত নামে- মধ্যবিত্ত বাঙালির তাতে বিশেষ ভূমিকা থাকে না। একটু সন্দেহের চোখেই দেখে চৌরঙ্গীর রাত্রিকে বাঙালি।
আরও পড়ুন