নবকুমার বসুর চিঠি
26 March, 2019 - By Bangla WorldWide
11 March, 2019 - 05:55:00 PM
By Oindrila Shome M.Phil Student of Comparative Literature This is a simple and comforting dish to cherish a bengali’s taste buds. Easy to make and best to serve with hot rice. Ingredients 4-5 medium-sized pieces of Rui/ Katla fish 2 small sized onions 1 small tbs ginger-garlic paste 1 large tbs Curd 1 small cup chopped coriander leaves (dhaniyapata) 2-3 green chilies 1 small tbs poppy seeds( posto) 1/2 small tbs coriander ( dhaniya) powder ½ small tbs cumin(jeera) powder 1/3rd small tbs garam masala powder ½ tbs turmeric (holud) powder 1 small tbs sugar Salt to taste Method Heat oil in a...
আরও পড়ুন25 February, 2019 - 01:04:00 PM
পদ্মাপারের ইলিশের রসনায় তৃপ্ত হননি এমন বাঙালি মেলা ভার। সেই পদ্মাপারেরই এক রান্না এবার রইল আপনাদের জন্য। ইলিশ নয়। চিংড়ির স্বাদে জিভে জল আনা এক রেসিপি। সুস্মিতা ঘোষ, রন্ধন শিল্পী আমার মায়ের বাবা, মানে আমার দাদুরা ছিলেন চট্টগ্রামের। দাদুর এক অবিবাহিতা দিদি খুব ভালো রান্না জানতেন । এটা সেই পিসি-দিদার হাতের হারিয়ে যাওয়া এক রেসিপি- চট্টগ্রামের চিংড়িবাটা।উপকরণ: ছোট চিংড়ি- ২৫০ গ্রাম শুকনো লঙ্কা- ১০টি ভিনিগার- ৩ টেবিল চামচ রসুন- ১২ কোয়া টমেটো- মাঝারি মাপের ২টি সরষের তেল- হাফ কাপ নুন- পরিমাণ মত চিনি- ১ চামচ পদ্ধতি: প্রথমে চিংড়িগুলো ভালো পরিষ্কার করে নিতে হবে। শুকনো লঙ্কাগুলো ১০ মিনিট গরম ...
আরও পড়ুন20 February, 2019 - 09:40:00 PM
লেখক রাজকুমার বসু একজন অ্যাডভোকেট বিদেশে বসবাসকারী অনাবাসী ভারতীয় বা বর্তমানে সেখানকার নাগরিকত্ব নিয়ে 'বিদেশি' হয়ে যাওয়া বা জন্মসূত্রে বিদেশিদের অনেককেই ভারতে তাঁদের সম্পত্তি সংক্রান্ত কিছু আইনি সমস্যা হয়। আজ সেটা নিয়েই আলোচনা করছি। অনেকেই তাঁদের পূর্বপুরুষদের কাছ থেকে স্থাবর সম্পত্তি লাভ করেন উত্তরাধিকার সূত্রে বা দান হিসাবে তখন তাঁদের সরকারের খাতায় সেই সম্পত্তির মালিক হিসাবে নাম পরিবর্তন বা দাখিল করতে হয়। এই পদ্ধতিকে বলে মিউটেশন। মিউটেশন করানো খুবই জরুরি। কারণ এর উপরে নির্ভর করে পুরসভা বা অন্যান্য সরকারি প্রতিষ্ঠান ওই সম্পত্তির কর বা খাজনা ধার্য করে। যদি মিউটেশন না করা হয়, তাহলে জমির বর্তমা
আরও পড়ুন20 February, 2019 - 09:15:00 PM
৩৭তম আগরতলা বইমেলা চলছে ১৫ থেকে ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ পর্যন্ত। ১৯৮১ সাল থেকে শুরু হয়েছিল এই মেলা (মাঝে দুবছর হয় নি)। এবার স্টলের সংখ্যা ১৬০টি। স্থানীয় প্রকাশকদের প্রায় ৩০টি স্টল ছাড়াও কলকাতা, গুয়াহাটি, দিল্লি, মুম্বাই ইত্যাদি জায়গা থেকেও বিভিন্ন প্রকাশন সংস্থা মেলায় যোগ দিয়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশের স্টল আছে দুটি। বইমেলাকে কেন্দ্র করে স্থানীয় কবি, সাহিত্যিকদের বেশ কয়েকটি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। আয়োজিত হচ্ছে পুস্তকপ্রকাশ ও আলোচনার অনুষ্ঠান। আগরতলা বইমেলা ত্রিপুরার একটি গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন। বিভিন্ন জেলা মহকুমার মানুষও উৎসাহের সঙ্গে এই মেলায় যোগ দিতে আসেন। এবারেও আনন্দের আবহাওয়া শুরু হয়েছে মেলা। বি
আরও পড়ুন19 February, 2019 - 07:23:00 PM
পুরনো কলকাতার গল্প লেখাপড়া আর আড্ডায় কলকাতার কলেজ স্ট্রিটের সাথে প্রায় সমস্ত মানুষের এক 'অলিখিত' সম্পর্ক। বাঙালির রন্ধ্রে বইয়ের গন্ধ, আর তার খনি- যা ফরাসি ভাসার "মাইন ডি লিভর" হচ্ছে আমাদের কলেজ স্ট্রিট বই পাড়া। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম 'সেকেন্ড-হ্যান্ড' বইয়ের বাজার এবং ভারতের বৃহত্তম বইয়ের বাজার হ'ল এটি। উত্তর- মধ্য কলিকাতার এক বিস্তীর্ণ অঞ্চল জুড়ে অবস্থিত বইপাড়া বউবাজার অঞ্চলের গণেশচন্দ্র অ্যাভিনিউ'র মোড় থেকে মহাত্মা গান্ধী রোডের মোড় পর্যন্ত প্রায় ১.৫ কি.মি. রাস্তার দুধারে প্রসারিত। কলেজ স্ট্রিটের ইতিহাস প্রায় ২০০ বছরের পুরনো। লটারি কমিটির মাধ্যমে চারটি প্রধান axis road তৈরি করা ...
আরও পড়ুন19 February, 2019 - 06:25:00 PM
মৌসুমী পাল, রন্ধনশিল্পী জলপথ বিহারে, একের পর এক সৃষ্টি উঠে এসেছে রবীন্দ্রনাথের কলমে। কাব্য-সাহিত্যের সেই বিপুল সৃষ্টির মধ্যে কবিগুরুর এই জলপথ ভ্রমণের সময় জন্ম নিয়েছিল আহারের এক পদ। মাঝেমধ্যেই স্টিমারে চড়ে পদ্মায় ভেসে পড়তেন রবীন্দ্রনাথ। জলপথে যেতেন ওপার বাংলার গোয়ালন্দে। দীর্ঘ পথ। এমনই একটা দিন, রান্নার সময় পর্যাপ্ত জিনিস কম পড়ল। কবিগুরুর জন্য রান্না করতেন স্টিমারের চালক স্বয়ং। একদিকে স্টিমার চালানো, সেইসঙ্গে রান্না। মুরগীর মাংস রাঁধতে গিয়ে, সময় বাঁচাতে সেদিন অনেকটা বিরিয়ানির ধাঁচে আঁচে বসিয়ে দিলেন মাংসের সঙ্গে সেদ্ধ ডিম, আলু এবং অন্যান্য উপকরণ। তৈরি হয়ে গেল মুরগীর মাংসের এক নতুন পদ। সেটি খেয়ে
আরও পড়ুন18 February, 2019 - 05:40:00 PM
লিখেছেন মৌ কয়াল, ফেসবুক পেজ: পুরনো কলকাতার গল্প আমোদিনী দাশগুপ্ত … চেনেন ? চেনেন না তো ? ঊনবিংশ শতাব্দীর এক বালিকাবধূ ,যে মাত্র ১২ বছর বয়সে তার পুতুলের সংসার ছেড়ে নিজের সংসারের সর্বময় কর্ত্রী হয়ে দক্ষতার সঙ্গে সংসারধর্ম পালন করেতে শুরু করেছিলেন এবং অভাবের সংসারেও পরম যত্নের সঙ্গে নয়টি সন্তানকে মানুষের মতো মানুষ করেছিলেন। তার আরো একটা শখ ছিল , দুপুরে সংসারের সবার রান্নাখাওয়ার পাট মিটলে মাটির উনুনের নিভু আঁচে রকমারি মিষ্টি ও মুখরোচক খাবার বানানো। একটা সময় ছিল, যখন বাংলার ঘরে ঘরে এমন আমোদিনীদের দেখা পাওয়া যেত। বাংলা তখনও ‘এপার’ আর ‘ওপার’ এই দুভাগে ভাগ হয়নি। লেখাটা পড়তে পড়তে আপনারও হয়তো আপনাদের ব
আরও পড়ুন18 February, 2019 - 05:35:00 PM
ফেসবুক পেজ : পুরনো কলকাতার গল্প আটের দশকের শেষ। হাতিবাগান অঞ্চলে রমরমিয়ে চলছে বিশ্বরূপা, রংমহল, বিজন থিয়েটার, সারকারিনা ও রঙ্গনা। সপ্তাহের তিন দিন রাস্তার মুখে গাড়ি চলাচল বন্ধের বোর্ড । রাজা রাজকৃষ্ণ রোডে রঙের বাহার। কিন্তু সময়ের সংগে টিভির জনপ্রিয়তার ফলে হলগুলোতে ঘনিয়ে এলো অমাবস্যার অন্ধকার। একে একে সবই বন্ধ হয়ে গেল। বিশ্বরূপায় হলো আবাসন ও রংমহলে শপিং মল। ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে নির্বাক ভাবে ধ্বংসের প্রহর গুনছে বাকিরা। সরকারি আনুকূল্যে টিকে আছে মিনার্ভা, স্টার ও গিরীশ মঞ্চ। রাজা রাজকৃষ্ণ স্ট্রিট - সন্ধ্যায় যে রাস্তায় হলমুখী বা হলফেরত মানুষের ঢল নামত, আজ সেখানে অন্ধকার, শুধুই অন্ধকার। আর ...
আরও পড়ুন14 February, 2019 - 10:00:00 PM
লেখক নির্মল নাথ অভিজ্ঞ ক্রীড়া সাংবাদিক অফিসেই লেগে গেল ঘটি-বাঙালের লড়াই। এটা অবশ্য নতুন কিছু নয়। মোহনবাগান-ইস্টবেঙ্গলের ম্যাচ এগিয়ে এলেই অফিসের সবাই জানেন, তাঁদের সামনেই শুরু হবে গৌরীবাড়ির শ্রীধরের সঙ্গে বাঘাযতীনের মিল্টুর লড়াই। ঘটি-বাঙালের লড়াই। এই লড়াইটা অবশ্য শেষ পর্যন্ত মিল্টু আর শ্রীধরের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে না, দুই পক্ষের মধ্যে গলামেলাতে অনেক উৎসাহী জড়িয়ে পড়েন। তর্কাতর্কিতে একবার শ্রীধর বলেছিল, 'যতই আসিয়ান কাপ জেত আর পাঁচ গোল দে, ১৯১১ 'র শিল্ড জয়ের সেই স্বর্ণোজ্জ্বল অধ্যায়ের কাহিনী তোদের চোখ ছানাবড়া করে পড়তেই হবে। সারা দেশের মানুষ ওই কাহিনী পড়ে। সিনেমায় দেখে। এবার ১৯১১ 'র সেই শিল্
আরও পড়ুন14 February, 2019 - 07:00:00 PM
লেখক রাজীব ঘোষ, বিশিষ্ট সাংবাদিক এবং খাদ্য-গদ্যকার চিলেকোঠা মানেই গা ছমছম। ঠাকুমার আচারের বয়াম থেকে চুরি, কম বয়সে বড়দের বই, কিংবা সিগারেটে প্রথম টান। চিলেকোঠার ঘরে কত সুখস্মৃতি! সেই চিলেকোঠা যদি কোনও রেস্তোরাঁর নাম হয় , তাহলে চমকপ্রদ কিছু আশা করব বইকি । তাই বলে বাখরখানি আর ভুনা মাটনের প্রত্যাশা ছিল না। খুলে বলছি । কলকাতায় বসে নোলার দোলায় পৌঁছে গেলাম ডোভার লেন। নামটা শুনলেই যেন বেজে ওঠে সেতার। গড়িয়াহাটের হুল্লোড় যদি ডিস্কোথেক হয়, ডোভার লেনের শান্তি নির্ঘাত উদারা–মুদারায় ধ্রুপদী। দু’পাশের বাড়িগুলোয় যেন আভিজাত্যের আতর মাখানো। দেবলীনা চক্রবর্তী, সেই সুদূর সিঁথি থেকে উজিয়ে এসে এখানেই খুলে ফেলেছে
আরও পড়ুন