বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে থাকা বাঙালির নিজস্ব মঞ্চ

Holi in History

23 March, 2019 - By Bangla WorldWide

eulogy for home

12 March, 2019 - 05:10:00 PM

Lagnajita Mukhopadhyay, Nashville Youth Poet Laureate i. it is always missing from the question "where are you from"like the white wind in Kolkata Decembers that no one would be able to see it if it weren't for the brown dirt floating through. i have lost this home, and it leaves behind a pregnant space of answers that no one likes to hear. the regret haunts me: it looks dark like my skin in the summer, like my father, like my grandmother's tea. shame on me for thinking that i could belong somewhere as i am stuck between one, a beginning, two, an end. maybe i should draw a line to connect them...

আরও পড়ুন

We, The Women

9 March, 2019 - 07:30:00 PM

Poet: Nejoud Al-Yagout   Nejoud Al-Yagout (aka Nej) is the founder of Co-Exist Kuwait.         We, the feminine, we We, who dance with the masculine, entwined, we Basking in the love of the divine, we   We, the stargazers, we We, connecting unconditionally, we Stardust, making and giving, we   Here lies the realm for harmony Here lies the sacred space, dancing to the beat of we   Let's we, let's we Ascending together, reigning together You and me  Let's we

আরও পড়ুন

From Kuwait, with all my love for Bangaliana

6 March, 2019 - 06:55:00 PM

The Bangla culture is among the world’s most precious and glorious. I was first drawn to Bengali literature when I chanced upon the writing of Rabindranath Tagore, a literary genius and polymath, foremost known as a Nobel Prize-winning poet.

আরও পড়ুন

একটা নদীর গল্প

25 February, 2019 - 02:10:00 PM

সোমরঞ্জন মুখার্জী নদী কিনব বলে বেরিয়ে  নদীর হাটে এসে দেখি, সেখানে হরেক রকম নদী। সরু নদী,প্রকান্ড নদী,মরা নদী, ঘোলা নদী, জঙলি নদী, পাহাড়ি নদী, শান্ত নদী, উগ্র নদী, আরো কতো নদী। তারই মধ্যে একটা পায়ের গোড়ালি ভেজানো ছিরছিরে নদী, আমার ভীষণ পছন্দ হয়ে গেল। কিনে ফেললাম কিছু না ভেবেই। রূপসার সঙ্গে ওর ভীষণ মিল, তাই ওর নাম দিলাম রূপঝোরা। জঙ্গল পেরিয়ে, ধান খেত পেরিয়ে, সবুজ টিলা পেরিয়ে চলেছি আর রূপঝোরা আমার সাথে তিরতির করে চলেছে। হঠাৎ শুনি কে যেন ডাকছে, দাড়িয়ে পড়লাম। ফিরে দেখি একটা ভীষণ রুগ্ন ঝরণা, বললে, রূপঝোরা কে নিয়ে যাচ্ছ, ভেবে দেখেছ আমার কি হবে। আমি রূপঝোরার দিকে তাকাতেই দেখি চোখ পিট পিট করছে। আর খ

আরও পড়ুন

ধারাবাহিক উপন্যাস: টিউশন (দ্বিতীয় পর্ব)

25 February, 2019 - 12:30:00 PM

শা্ন্তনু সরস্বতী    শহরের এইদিকটা একেবারেই অচেনা অরিত্রর। প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন অনেকবার বলেছিল অঞ্জন, চল শহরটা একটু ঘুরে আসি। আলসেমিতে হয়ে ওঠেনি। অঞ্জনও ওর মতো একরকম গাঁয়েরই ছেলে। তবে মলুটির মতো গন্ডোগ্রাম বোধহয় নয়। কোচবিহার জেলার দিনহাটা মলুটির চেয়ে অনেক উন্নত বোধহয়। তাছাড়া ওর পরিবার বেশ সচ্ছ্বল। অঞ্জনের বাবা একটি বেসরকারি ব্যাংকের বড় পদে চাকরি করেন। মা, সরকারি স্কুল সুনীতি অকাদেমির ইতিহাসের শিক্ষিকা। আর দিদি, উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে পিএইচডি করছে।  গরমের ছুটিতে ও অনেকবার বলেছিল দিনহাটা যাওয়ার কথা। অরিত্রর যাওয়া হয়নি। টিউশনে কামাই হয়ে যাবে বলে। শুধু একবার তিনদিন

আরও পড়ুন

আছে অনন্ত মিলনে অমেয় আনন্দ : মননে নীরেন্দ্রনাথ

20 February, 2019 - 07:45:00 PM

বাংলা ওয়ার্ল্ডওয়াইড ওয়েবডেস্ক: ‘লালবাতির নিষেধ ছিল না, তবু ঝড়ের বেগে ধাবমান কলকাতা শহর অতর্কিতে থেমে গেল।’ অদ্ভুত সমাপতন! আশ্চর্য তো বটেই। ঠিক যে দিন কলকাতা মেতে ছিল যিশুর জন্মদিনে, সেদিনই চিরতরে চলে গেলেন কলকাতার যীশু-র কবি। নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী। ১৯২৪ সালের ১৯ অক্টোবর বাংলাদেশের ফরিদপুরে জন্ম। প্রাথমিক পড়াশোনা সেখানকার পাঠশালায়। পরে ১৯৩০-এ কলকাতায় চলে আসা। শহরের মিত্র ইনস্টিটিউশন, বঙ্গবাসী এবং সেন্ট পলস কলেজে পড়াশোনা। চাকরিসূত্রে ১৯৫১ সালে আনন্দবাজার পত্রিকায় যোগ দেন তিনি। ১৯৫৪ সালে প্রকাশ পায় তাঁর প্রথম কবিতার বই ‘নীল নির্জন’। তখন কবির বয়স ৩০। তারপর একে একে প্রকাশ পায় ‘অন্ধকার বারান্দা’

আরও পড়ুন

বয়ে যাওয়া সেই দিনগুলি

19 February, 2019 - 07:17:00 PM

লেখক ডাঃ সুকান্ত চট্টোপাধ্যায়, ওয়েস্ট বেঙ্গল হেল্‌থ সার্ভিস-এ কর্মরত ছিলেন। গল্প ও উপন্যাস রচয়িতা। গত শতাব্দীর ছয়-এর দশকের কথা। অর্ধ শতাব্দীরও বেশি কাল অতিক্রান্ত। সদ্য কৈশোর পেরোনো এক ঝাঁক তরুণ মফস্বল থেকে ডাক্তারি পড়তে এসেছি ঢাকা মেডিকেল কলেজে। তখন পূর্ব পাকিস্তান, বাংলাদেশ তখনও ভবিষ্যতের গর্ভে। আমাদের মধ্যে ঢাকা শহরেই জন্মকর্ম এমন অনেকে ডাক্তারি পড়ুয়া  যেমন ছিল, আমরা যারা ঢাকা শহরের বাইরে থেকে এসেছিলাম তাদের সংখ্যাও কম ছিল না। হয়তো আমরা মফস্বলিরাই ছিলাম সংখ্যাগরিষ্ঠ। সত্যি কথা বলতে গেলে শুধু মেডিকেল কলেজই নয়, গোটা ঢাকা শহরটাকেই আমরা পরম বিস্ময়ে একটু একটু করে তখন আবিস্কার করছি রোজ। সারা দেশ

আরও পড়ুন

বিদায় কবি নীরেন্দ্রনাথ

19 February, 2019 - 06:55:00 PM

লেখক ডাঃ পাঞ্চজন্য ঘটক প্রায় ২৩ বছর বিলেত প্রবাসী | প্রায় ১৭ বছর কাজ করছেন ফরেনসিক সাইকিয়াট্রিতে | বর্তমানে এলিসিয়াম হেলথকেয়ার সংস্থায় ক্লিনিকাল ডিরেক্টর এবং কনসালটেন্ট সাইকিয়াট্রিস্ট | নাটক ও সিনেমায় অভিনয় ও লেখালিখি তাঁর অন্যতম নেশা। ১৯৮৩ বা ১৯৮৪ সাল | নরেন্দ্রপুরে শিশু কবি সম্মেলনে সেবার সভাপতি হয়ে এসেছিলেন কবি নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী | শিশু কবি সম্মেলন হতো ক্লাস ফাইভ থেকে সেভেনের ছেলেদের জন্য | সাধারণতঃ জুনিয়র সেকশনের অ্যাসেম্বলি হলে | নীরেন্দ্রনাথ বড়ো মাপের কবি | আনন্দমেলার সম্পাদক ছিলেন তখন | সব ছাত্রদেরই খুব প্রিয় | তাই বোধহয় সেবার সম্মেলনটি অডিটোরিয়ামে (Vivekananda Centenary Hall ) হয়ে

আরও পড়ুন

আবার বায়ান্ন

19 February, 2019 - 06:34:00 PM

সাখাওয়াৎ ভুঁইয়া তোমাকে ছেড়ে চলে এসেছি যেদিন, সেদিনের উজ্জ্বল আকাশে সূর্যস্নানে, ফাল্গুনের দখিনা বাতাসের সাথে, খুব একটা মাখামাখি ছিলো না কারো।  না ভোর, না রাত এমনই এক আবহ, মুহূর্তেই আঁধারে ঢেকে গেলো। তারপর আর তোমাকে মা বলে ডাকা হয়নি, তারপর আর তোমার ভাষায় কথা বলা হয়নি।   খুব ইচ্ছে করে মাগো, আবার যদি জন্ম নিতে পারতাম,  আর একবার, মানুষ না হই, কৃষ্ণচূড়া বা পলাশের ডালে, যদি আবার বসন্ত বউরি পাখি,  নয়তো সাদা কবুতর আকাশের গায়, খুব ইচ্ছে করে,মাগো। তোমাকে একবার, মাত্র একবার, বাংলায় মা বলে ডেকে, নিজের মুখের ভাষায় স্বাধীন ব্যাকরণে, পাশে ঘেঁষে বসে থাকি।   সাজিয়ে বর্ণমালা কাঞ্চনাভ লালে, আবার দোয়েল হবো, পলাশে

আরও পড়ুন

জীবন-জরির কবিতা এবং নীরেন্দ্রনাথ

19 February, 2019 - 06:05:00 PM

লেখিকা কৃষ্ণশর্বরী দাশগুপ্ত আকাশবাণীর কলকাতা কেন্দ্রের সহ অধিকর্তা    'বাতাসি! বাতাসি!' -- লোকটা ভয়ানক চেঁচাতে চেঁচাতে গুমটির পিছন দিকে ছুটে গেল। ধাবিত ট্রেনের থেকে এই দৃশ্য চকিতে দেখলুম। কে বাতাসি? জোয়ান লোকটা অত ভয়ঙ্করভাবে তাকে ডাকে কেন? কেন--' এমন কত ডাক, কত খণ্ডচিত্র তো উড়ে যায়, ভেসে যায় আমাদেরও প্রতিদিনের চলার পথে। কিছুক্ষণ কানে বাজতে থাকে ভাসমান কথাগুলি-- তারপর কখন যেন হারিয়ে যায়, সেই নাগাল না-পাওয়া গল্পটা কবিতার শরীর নিয়ে ফুটে ওঠে না আপনার-আমার ক্ষেত্রে, যেমনটা উঠত তাঁর হাতে। কারণ তিনি নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী, কবিতা যাঁর মাতৃভাষা, কবিতা যাঁর অস্তিত্ব। যিনি বলেন, "সত্যি সত্যিই তো এই লোকটি

আরও পড়ুন

SUBSCRIBE TO NEWSLETTER

SUSCRIBETE