পঙ্কজ সাহার শ্রেষ্ঠ কবিতা গ্রন্থের প্রকাশ
12 September, 2019 - By Bangla WorldWide
11 September, 2019 - 05:30:00 PM
কিছুদিন থেকে ভাবছি সম্পর্কহীন সম্পর্ক নিয়ে একটা article লিখবো। লেখাটা কি ভাবে শুরু করবো কিছুতেই বুঝতে পারছিলাম না। আমার লিখতে খুব ভাল লাগে, তাই সবসময় বিভিন্ন বিষয় মাথায় ঘোরাঘুরি করে। যখনই কোন বিষয় মাথায় আসে আমি সেই বিষয় নিয়ে সাথে সাথে লিখে ফেলি কারন লিখা আমার খুব প্রিয় বিষয়, কিন্তু সম্পর্কহীন সম্পর্ক এমনই একটা জটিল বিষয় যা নিয়ে লিখতে গিয়ে আমি আমার লেখাটাকে কিছুতেই গোছাতে পারছিলাম না।
আরও পড়ুন9 September, 2019 - 06:31:00 PM
মহাভারতের কুরুক্ষেত্র যুদ্ধ প্রায় শেষ, পিতামহ ভীষ্ম শরশয্যায় শায়িত। পৌত্র অর্জুন পিতামহের শারীরিক কষ্ট লাঘবের চেষ্টায় ব্যাপৃত। ইচ্ছামৃত্যু বরণের অধিকারী গঙ্গাপুত্র ভীষ্ম নিজের মৃত্যুর সময় স্বয়ং নির্বাচন করেছেন, তথাপি নিয়তির নির্দিষ্ট বিধানকে তিনিও উপেক্ষা করতে অক্ষম।
আরও পড়ুন4 September, 2019 - 02:22:00 PM
Perhaps all stories do not start with “once upon a time----- But fairytales do and I am writing a fairy tale. I met this fairy in the slums of Beliaghata. She was as poor as they come with rags for her clothes and plenty of dirt for her make-up.
আরও পড়ুন1 August, 2019 - 02:11:00 AM
একঘেয়ে অফিসের টিপটিপ মাথাব্যথায় কফির গন্ধটা যেমন চনমনে সারা মনে,
আরও পড়ুন27 July, 2019 - 02:00:00 PM
--"অরিন্দমের যখন দেড় বছর বয়স, তখন আমার সঙ্গে অরুণাভর বিয়ে হয়। ওর বাবা মারা গিয়েছিলেন বেশ অল্প বয়সেই। আর ওর মা, মানে আমার শাশুড়িমা ভীষণই প্রগতিশীল মহিলা। নিজে বেথুন কলেজের অধ্যক্ষা ছিলেন। প্রেসিডেন্সির ছাত্রী। বোটানিতে ডক্টরেট। অরিন্দমকে কখনও বুঝতে দেননি, উনি ওর নিজের ঠাকুমা নন।
আরও পড়ুন20 July, 2019 - 02:23:00 AM
হোস্টেলে ফিরেই অর্ণবের মায়ের ফোন। ফোনটা রিসিভ করতেই, ওর মা বলে উঠলো, "অর্ণব আমাকে বলেছে। কিন্তু, তোমার নিজের পড়াশোনার কোনও ক্ষতি হবে না তো?" অরিত্র বললো, "না। দূরে হলে অসুবিধা হত। আমি শনিবার সকালে পড়াতে পারি। তবে শুধু ফিজিক্স। কেমিস্ট্রি পারবো না। তাহলে আমার একটু অসুবিধা হয়ে যাবে।"
আরও পড়ুন12 July, 2019 - 06:00:00 AM
সকাল সাড়ে দশটা থেকে টানা ক্লাস চললো আড়াইটে পর্যন্ত। প্রথমে রিয়েল অ্যানালিসিস, তারপর কমপ্লেক্স অ্যানালিসিস, শেষে ডিফারেনশিয়াল জিওমেট্রি। কমপ্লেক্স অ্যানালিসিস পার্টটা ওদের প্রিয় ডক্টর কল্যাণ সেনের ক্লাস। ক্লাস শেষ হতেই, অরিত্র আর অনন্যা, দুজনেই ছুটলো ডক্টর সেনের কাছে।
আরও পড়ুন6 July, 2019 - 12:15:00 PM
--ডোর বেল বাজাতেই, অনন্যা দরজা খুলে দিয়ে বললো, "বারান্দায় এসো। সেই বিকেল থেকে অপেক্ষা করে আছি, একটা ফোন পর্যন্ত করোনি। চলো, মা তোমার খাবার করে রেখে গিয়েছে। এখন খাবে, না পরে দেব?" --"ঘুম থেকে উঠেই তো চলে এলাম তোমার কাছে। তাই আর ফোন করিনি। বেঙ্গল আম্বুজা অবধি এলো অটোটা। তারপর হেঁটে এলাম। দুপুরবেলা জানো, মাকে ফোন করেছিলাম। খুব খুশি হয় আমি বা দাদা ফোন করলে। দাদা এই মাসের শেষে নয়দা চলে যাচ্ছে, একটা নতুন কোম্পানিতে চাকরি নিয়ে।"
আরও পড়ুন29 June, 2019 - 12:09:00 PM
অনন্যার ফোন এলো যখন, দুচোখের পাতায় ঘুম ঢেকে দিয়েছে। বালিশের পাশেই ফোনটা রাখা থাকে ওর। কোনওমতে ফোনটা ধরতেই ওপাশ থেকে অনন্যা বলে উঠলো, "একটু দেরি হয়ে গেল ফোন করতে। বাবা ফোন করেছিল। আমার কিছু লাগবে কি না জিজ্ঞেস করছিল। আমি না বলে দিয়েছি। শুধু বলেছি, ভাল মেনস্ পারফিউম যেন নিয়ে আসে। আমার কথা শুনে একটু অবাকই হল মনে হয়।"
আরও পড়ুন21 June, 2019 - 04:59:07 PM
গোলবাড়ি থেকে বেরিয়ে সোজা গঙ্গারঘাটের উদ্দেশে গাড়ি ছোটালো অনন্যা। অনুরুপার কথাগুলো কানে বাজছিল। অরিত্রর দিকে ফিরে জিজ্ঞেস করলো, "তুমি এইসব বিশ্বাস করো বিজ্ঞানে এর কোনও ব্যাখ্যা নেই কিন্তু,তাও কেমন যেন লাগে কথাগুলো শুনলে। তাই না ?"
আরও পড়ুন