ক্যান্সার মানেই 'মৃত্যুদূত' নয়
11 March, 2025 - By Editor Role
11 March, 2025 - 10:30:00 AM
আধুনিক নগর জীবনে দূষিত বাতাসের শ্বাস নেওয়া যেন অনিবার্য হয়ে উঠেছে। শহরাঞ্চলের ক্রমবর্ধমান দূষণ শুধুমাত্র পরিবেশের জন্য নয়, মানবদেহের জন্যও এক গুরুতর হুমকি।
আরও পড়ুন10 March, 2025 - 11:30:00 AM
চোখ আমাদের শরীরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ, যা আমাদের দৃষ্টিশক্তি এবং দৈনন্দিন জীবনযাত্রার ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলে। তবে বিভিন্ন বয়স অনুযায়ী চোখের সমস্যা ও তার প্রতিকার ভিন্ন হতে পারে।
আরও পড়ুন8 March, 2025 - 10:15:00 AM
বর্তমান সময়ে ফ্যাটি লিভার, ডায়াবেটিস এবং বিপাকক্রিয়া সংক্রান্ত সমস্যা ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা আধুনিক জীবনযাত্রার এক বড় চ্যালেঞ্জ
আরও পড়ুন27 April, 2019 - 02:07:00 PM
ডাঃ অভিজিৎ তরফদার, বিশিষ্ট নেফ্রোলজিস্ট। কী বলছেন ডাক্তারবাবু? আমার তো কখনও জ্বালা-যন্ত্রণা, ব্যথা-বেদনা কিছুই হয় নি? কিডনির অসুখ তাহলে হবে কোথা থেকে? বলতে বলতে ভদ্রমহিলা কেঁদে ফেললেন। আসলে এই ভুলটাই বেশির ভাগ মানুষ করে। প্রস্রাবে জ্বালা-যন্ত্রণা মেয়েদের মধ্যে অস্বাভাবিক কিছুই নয়। ওষুধ খেলে সেরে যায়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে প্রস্রাবে সংক্রমণ কিডনি অবধি পৌঁছায়ও না। আর যে কারণে ব্যথা হতে পারে, তা কিডনি বা কিডনির রাস্তায় পাথর। সেটাও সহজেই বের করে দেওয়া যায়। কিন্তু কিডনির যে সব অসুখ ব্যথা-যন্ত্রণা না দিয়ে আসে সেগুলোই মারাত্মক। আর সেসব থেকেই ভবিষ্যতে কিডনি খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যে কারণে কিডনির অসু
আরও পড়ুন4 April, 2019 - 03:25:00 PM
ACUTE LIVER DISEASE AND DIALYSIS DEPENDENT ACUTE KIDNEY INJURY (AKI) FOLLOWING INGESTION OF RAW FISH GALL BLADDER Case study of Peerless Hospital PRESENTATION The patient was a 35-year-old diabetic woman who was presented with repeated vomiting, and diffuse abdominal pain .She was advised by a quack to ingest raw fish gall bladder to cure diabetes. She ate raw fish gall bladder from an Indian carp (catla) one day prior to admission. This was followed by diffuse abdominal pain and profuse vomiting. There was generalized fatigue and markedly reduced urine output (300 ml). She was then referred...
আরও পড়ুন21 February, 2019 - 12:20:00 PM
বাংলা ওয়ার্ল্ডওয়াইড ওয়েব ডেস্ক: প্রতিদিন কলকাতার হাসপাতালগুলিতে বাংলাদেশ ও নেপাল থেকে প্রচুর রোগী আসেন চিকিৎসার জন্য। বেসরকারি হাসপাতালের আউটডোরে গেলে তা যে কোনও মানুষই দেখতে পান। মূলতঃ দীর্ঘদিনের চিকিৎসাতেও সেরে না ওঠা রোগীর আত্মীয়স্বজন মরিয়া চেষ্টা হিসাবেই কলকাতায় পাড়ি দেন। খরচ-খরচা লাগামের মধ্যে থাকাটাও এর অন্যতম কারণ বলে রোগীদের বাড়ির লোকেরা মনে করেন। কেন আসেন রোগীরা কলকাতায় চিকিৎসা করাতে? চিকিৎসায় কি ফল পান তাঁরা? এসব জানতে সম্প্রতি আমরা খোঁজ করেছিলাম পিয়ারলেস হাসপাতালে। কী বললেন রোগীরা? ওঁদের মুখেই শুনুন। মহম্মদ রাশিদুজ্জামান, বাংলাদেশ: আমার বড় ভাই আবুল হাসান তালুকদারের দীর্ঘদিন ধরে কিডন
আরও পড়ুন19 February, 2019 - 10:40:00 PM
দেবদূত ঘোষঠাকুর, আনন্দবাজার পত্রিকার প্রাক্তন চিফ রিপোর্টার কাহিনী-এক মাস আটেক ধরে কলেজ স্ট্রিট এলাকার একটি সরকারি হাসপাতালে তাঁর আট বছরের মেয়েকে নিয়ে আসছিলেন বসিরহাট এলাকার এক ভদ্রলোক। মেয়ে দিনকে দিন রোগা হয়ে যাচ্ছে। যা খাচ্ছে বমি হয়ে যাচ্ছে। চিকিৎসকের নির্দেশ মতো পরীক্ষার পরে পরীক্ষা হয়ে যাচ্ছে। বার বার ওষুধ বদলে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু রোগটা যে কি তা জানতেই পারছেন না ওই ব্যক্তি। চিকিৎসককে জিজ্ঞাসা করেননি? গ্রামের কৃষিজীবী বাবার জবাব, বার বার চেষ্টা করেও ডাক্তারবাবুর সঙ্গে দেখা করতে পারছি না। নার্স দিদিরা কিছুই বলছেন না। আমার শ্যালক এসে নার্স দিদিদের কাছে চাপাচাপি করেছিলেন, তাঁকে এক ছোট ডাক্তারব
আরও পড়ুন