জীবন-জরির কবিতা এবং নীরেন্দ্রনাথ
19 February, 2019 - By Bangla WorldWide
19 February, 2019 - 05:25:00 PM
ব্রেখট বলেছিলেন- যে মানুষ অন্যকে ভালোবাসে, সে নিজেকে ভালোবাসে; সে ভালোমানুষ। বাঙালি অন্যদের একটু বেশিই ভালোবেসেছে। সে যত দিয়েছে, নিয়েছে তার অনেক কম। বাঙালি, বলা যায় কিছুটা আত্মবঞ্চিত জাতি।
আরও পড়ুন18 February, 2019 - 07:15:00 PM
বাংলা ওয়ার্ল্ডওয়াইড ওয়েবডেস্ক: "যেমন সাহস গড়ে ওঠে। পিতার কারক থেকে ভেঙে ভেঙে যাওয়া শূন্যতা কিংবা আরও ক্ষতিকারক কোনও ঋণভার উপেক্ষা ক'রে-যেমন মিছিল গড়ে ওঠে। জল-মাটি-ফসলের নরম শরীর থেকে রক্তের গর্বিত লাল- যেমন শাসন ভেঙে দেয়, অনুশাসনের শ্বাস পেঁচিয়ে বেরিয়ে আসে ভ্রুণের নিঃশ্বাস-মুঠো, যেমন ঢাকার পথ দিয়ে বারুদ স্তব্ধ ক'রে স্লোগান জাগিয়ে রাখে প্রেম জানাবার ভাষাখানি- ... স্মৃতির সীমানা থেকে ঢের ঢের জন্মের দূরে, হয়ত ব্যর্থ পুরোপুরি, নির্মাণ করে চলি প্রেম জাগাবার ভাষাখানি।" -নুরুল বরকত ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর। ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে ইউনেস্কোর ৩০তম অধিবেশন। রাষ্ট্রসংঘের সেই সভায় ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জা
আরও পড়ুন18 February, 2019 - 06:20:00 PM
আচ্ছা, ভগবানের কি পাপ হয়? মানুষ পাপ করতে পারে, কিন্তু ভগবানও কি পাপ করতে পারে! মানুষ দোষে-গুণে মিলিয়ে। ভগবানের তো দোষ বলে কিছু থাকে না। সবই গুণ। তাহলে তো তাঁর দোষ হওয়ার কিছু নেই।
আরও পড়ুন18 February, 2019 - 06:15:00 PM
অমিত মিত্র কলকাতা বইমেলা। এই দুই শব্দের সঙ্গে বইপ্রেমী বাঙালির টান এক নস্টালজিয়ায় মোড়া। মহামান্য আদালতের নির্দেশে বহু বছর আগেই তাকে 'কলকাতার ফুসফুস' ময়দান থেকে সরে যেতে হয়েছে। ফি বছর জানুয়ারির শেষ বুধবার শুরু হয়ে কলকাতা বইমেলার সমাপ্তি ঘটত ফেব্রুয়ারির প্রথম রবিবারে। বইপিপাসু-পাঠককুলের সব পথ এসে মিশে যেত পার্কস্ট্রিটে। তা অতীত হয়ে স্মৃতির সরণিতে এখন। সেইসঙ্গে গত কয়েক বছর যাবৎ একটা প্রশ্ন এবং সংশয় উঠে আসছে বইমেলার সময় এলেই। বাঙালির এই প্রজন্ম কি বই কেনা এবং বই পড়া থেকে বিমুখ হচ্ছে ক্রমশ? অনেকেই এখন বই পড়ছে ট্যাব-এ, বা কম্পিউটারের পর্দায়, বা কিন্ডল জাতীয় যন্ত্রে। অনেকে মোবাইলেই পড়ছে। শুধুমাত্র ম
আরও পড়ুন18 February, 2019 - 09:40:00 AM
স্বপন সোম, সংগীতশিল্পী ও সংগীত গবেষক সেই যে রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন- 'বাংলা সাহিত্য ভাণ্ডারে রত্ন যাহা কিছু পাওয়া যায়, তাহা গান।'-হ্যাঁ, বাংলা গান। বঙ্গ সংস্কৃতির অন্যতম উজ্জ্বল অংশ বাংলা গান। দীর্ঘ পরম্পরাবাহী বাংলা গান অত্যন্ত সমৃদ্ধ ও বৈচিত্রময়। এ গানের আদি পর্বে ছিল চর্যাপদের গান। এই গানের মাধ্যমে বৌদ্ধ সিদ্ধাচার্যেরা শিষ্যদের শিক্ষা দিতেন ধর্ম সম্পর্কে। গানগুলি তত্ত্বকথার হলেও রাগ-রাগিণী সমৃদ্ধ ছিল। ক্রমশ এল কবি জয়দেবের গীতগোবিন্দ, বড়ু চণ্ডীদাসের শ্রীকৃষ্ণকীর্তন এবং মহাপ্রভু শ্রীচৈতন্যের আবির্ভাবের পরে কীর্তন গান। খণ্ডকীর্তন এবং পদাবলী কীর্তনে ভক্তমনের আকূতি প্রকাশ পেল। কীর্তনের মধ্যে একটা ...
আরও পড়ুন14 February, 2019 - 09:35:00 PM
বাংলা ওয়ার্ল্ডওয়াইড ওয়েব ডেস্ক: নিখিল ভারত বঙ্গ সাহিত্য সম্মেলন। এর শুরুটা হয়েছিল রবীন্দ্রনাথের হাত ধরে। সেই সময় থেকে আজ। স্বকীয়তা বজায় রেখেই প্রবহমান এই প্রতিষ্ঠান। ২০১৮-র ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে কলকাতার নিউ টাউনে হয়ে গেল নিখিল ভারত বঙ্গ সাহিত্যের ৯০তম সম্মেলন। এর উদ্বোধন করেন 'ভারতরত্ন' প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়। উদ্বোধনী ভাষণে প্রণব মুখোপাধ্যায় বলেন, "ভারতবর্ষ বলতে আমার চোখের সামনে ১৩০ কোটি মানুষের ছবি। অনেক ভাষা, অনেক ধর্ম- সব মিলিয়ে তাঁদের মধ্যে একটা একাত্মবোধ রয়েছে। সেটা হল তাঁরা ভারতীয়। বাংলা ও বাঙালি সম্পর্কেও একই কথা প্রযোজ্য। আমাদের মধ্যে স্ববিরোধিতা আছে। কিন্তু আমরা চলম
আরও পড়ুন14 February, 2019 - 08:50:00 PM
কালো পিচঢালা রাস্তা। একটা গাড়ি গেলে, উল্টোদিকের গাড়িকে মেঠো পথে নেমে দাঁড়াতে হয়। আর রাস্তার দু পাশে ঘন শাল আর পিয়াল গাছের ভিড়।
আরও পড়ুন13 February, 2019 - 10:25:00 PM
লেখক জয়ন্ত ঘোষ নিখিল ভারত বঙ্গ সাহিত্য সম্মেলনের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের হাত ধরে এই গৌরবময় সংস্থার সৃষ্টি। ১৯২৩ সালে প্রথম সভাপতি হন তিনি। তারপর থেকে বহু গুণীজন এই সংস্থার হাল ধরেছেন। আশাপূর্ণা দেবী, নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী, শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, অতুলপ্রসাদ সেন থেকে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায় বিভিন্ন সময়ে এই সংস্থার নেতৃত্ব দিয়েছেন। আমরা বাংলা ভাষার প্রচার ও প্রসারের জন্য ভারত জুড়ে ছড়িয়ে থাকা ১৩০টি শাখার মাধ্যমে কাজ করি। সারা দেশে আমরা বাংলা ভাষা শেখানোর জন্য পাঠক্রম চালাই। সেখানে বাঙালি ছাড়াও বহু অবাঙালিও এই ভাষা শেখার টানে ছুটে আসছ
আরও পড়ুন13 February, 2019 - 09:40:00 PM
বাংলা ওয়ার্ল্ডওয়াইড ওয়েব ডেস্ক: ‘I am one year younger than what I’ll be in next year’- আত্মজীবনীতে এভাবেই নিজের জন্মদিনকে ব্যাখ্যা করেছিলেন মৃণাল সেন৷ ২০১৮-র ঠিক শেষে এসে ইহলোককে চিরবিদায় জানালেন এই প্রবাদপ্রতিম চিত্র-পরিচালক৷ ১৯২৩ সালের ১৪ মে বাংলাদেশের ফরিদপুরে তাঁর জন্ম। পদার্থবিদ্যার মেধাবী ছাত্র ছিলেন তিনি। স্নাতক হন স্কটিশ চার্চ কলেজ থেকে। স্নাতকোত্তর ডিগ্রি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। যদিও সিনেমার জগতে আসার আগে মৃণাল সেনের কর্মজীবনের শুরু মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টিটিভের চাকরি দিয়ে। চাকরির সুবাদে যেতে হয়েছিল কলকাতার বাইরে। কিন্তু মন টেঁকেনি সেই চাকরিতে। ফিরে আসেন সেই চাকরি ছেড়ে। এরপর, তৎকা
আরও পড়ুন