আমার কাছে নারীমুক্তি সিদ্ধান্ত নেওয়ার স্বকীয়তায়, মানসিক ঔদার্যে, স্বাধীন ভাবে বাঁচায়: ঊর্মিমালা বসু
8 March, 2019 - By Bangla WorldWide
8 March, 2019 - By Bangla WorldWide
6 March, 2019 - 06:55:00 PM
The Bangla culture is among the world’s most precious and glorious. I was first drawn to Bengali literature when I chanced upon the writing of Rabindranath Tagore, a literary genius and polymath, foremost known as a Nobel Prize-winning poet.
আরও পড়ুন25 February, 2019 - 02:10:00 PM
সোমরঞ্জন মুখার্জী নদী কিনব বলে বেরিয়ে নদীর হাটে এসে দেখি, সেখানে হরেক রকম নদী। সরু নদী,প্রকান্ড নদী,মরা নদী, ঘোলা নদী, জঙলি নদী, পাহাড়ি নদী, শান্ত নদী, উগ্র নদী, আরো কতো নদী। তারই মধ্যে একটা পায়ের গোড়ালি ভেজানো ছিরছিরে নদী, আমার ভীষণ পছন্দ হয়ে গেল। কিনে ফেললাম কিছু না ভেবেই। রূপসার সঙ্গে ওর ভীষণ মিল, তাই ওর নাম দিলাম রূপঝোরা। জঙ্গল পেরিয়ে, ধান খেত পেরিয়ে, সবুজ টিলা পেরিয়ে চলেছি আর রূপঝোরা আমার সাথে তিরতির করে চলেছে। হঠাৎ শুনি কে যেন ডাকছে, দাড়িয়ে পড়লাম। ফিরে দেখি একটা ভীষণ রুগ্ন ঝরণা, বললে, রূপঝোরা কে নিয়ে যাচ্ছ, ভেবে দেখেছ আমার কি হবে। আমি রূপঝোরার দিকে তাকাতেই দেখি চোখ পিট পিট করছে। আর খ
আরও পড়ুন25 February, 2019 - 12:30:00 PM
শা্ন্তনু সরস্বতী শহরের এইদিকটা একেবারেই অচেনা অরিত্রর। প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন অনেকবার বলেছিল অঞ্জন, চল শহরটা একটু ঘুরে আসি। আলসেমিতে হয়ে ওঠেনি। অঞ্জনও ওর মতো একরকম গাঁয়েরই ছেলে। তবে মলুটির মতো গন্ডোগ্রাম বোধহয় নয়। কোচবিহার জেলার দিনহাটা মলুটির চেয়ে অনেক উন্নত বোধহয়। তাছাড়া ওর পরিবার বেশ সচ্ছ্বল। অঞ্জনের বাবা একটি বেসরকারি ব্যাংকের বড় পদে চাকরি করেন। মা, সরকারি স্কুল সুনীতি অকাদেমির ইতিহাসের শিক্ষিকা। আর দিদি, উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে পিএইচডি করছে। গরমের ছুটিতে ও অনেকবার বলেছিল দিনহাটা যাওয়ার কথা। অরিত্রর যাওয়া হয়নি। টিউশনে কামাই হয়ে যাবে বলে। শুধু একবার তিনদিন
আরও পড়ুন21 February, 2019 - 02:05:00 PM
সমীর পাল। এডিটর, ডেইলি দেশের কথা। সেই ১৯৫২ সালে মাতৃভাষা বাংলার জন্য ঢাকার রাজপথে শহীদ হন রফিক, সালাম, জব্বর, বরকত, শফিউর। রক্তে ভেজা একটি ফুলের জন্ম অমর ২১শে ফেব্রুয়ারি। একুশ এখন আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। বর্তমান ৭০০ কোটি মানুষের বিশ্বে সাড়ে ছয় হাজার ভাষার গৌরবের দিন এটি। প্রত্যেক ভাষারই রয়েছে পৃথক অস্তিত্ব। তবু সাড়ে ছয় হাজার বাদ্যযন্ত্রের সমধুর ঐক্যতান যেন অন্তরে বাজে মহাসাগরের সঙ্গীতের মতো। ভারতের প্রত্যন্ত ছোট রাজ্য ত্রিপুরা থেকেও কান পেতে শুনতে পাই সেই সঙ্গীতের সুর। এখানে আমার ভাষা বাংলা সহ অনুপজাতিদের ভাষা আর ককবরক সহ ২০টি উপজাতি গোষ্ঠীর ভাষা তালে তাল মিলিয়ে সুর ভাঁজে সেই বিশ্ব সঙ্গীতে
আরও পড়ুন21 February, 2019 - 12:55:00 PM
সুতানুটি পরিষদ। নামটির সঙ্গেই জড়িয়ে রয়েছে কলকাতার প্রাচীন ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতি। তৎকালীন মেয়র কমল বসুর হাতে এই প্রতিষ্ঠানের জন্ম। ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতের পরম্পরা ধরে রেখে প্রতি বছর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে এই সংস্থা। প্রথমবারের আসরে গান গেয়েছিলেন পণ্ডিত ভীমসেন যোশী। জনপ্রিয়তার নিরিখে প্রথম থেকেই সংস্কৃতিপ্রেমী বাঙালির মনে জায়গা করে নিয়েছিল সুতানুটি পরিষদের মিউজিক কনফারেন্স। তবে শুধুমাত্র বড় মাপের শিল্পীদের এনে অনুষ্ঠান করা নয়, প্রতিভার অন্বেষণে ২০১৭ সাল থেকে সুতানুটি পরিষদ শুরু করে প্রতিযোগিতা। শিশু-কিশোরদের সাংগীতিক প্রতিভার খোঁজ পেয়ে, তাদের মঞ্চ দেওয়ার জায়গাও তৈরি করা এই ট্যালেন্ট হান্
আরও পড়ুন21 February, 2019 - 11:55:00 AM
সংযোগ। দুই বাংলার নাড়ির যোগ ঘটাতে যার জন্ম হয়েছিল ২০১৫ সালে। সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজের ঐতিহ্যময় বঙ্গ সাহিত্য সমিতি থেকে সংযোগের 'যোগ' শুরু। সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ ক্যালকাটা অ্যালুমনি অ্যাসোসিয়েশনের ছত্রছায়ায় সংযোগের ভাষা শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা এবং স্মৃতি তর্পণের প্রয়াস এবার পঞ্চম বছরে পড়ল। একুশের আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসকে সামনে রেখে গত ৬ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায়, কলকাতার সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজের মাঠে কলেজের অধ্যক্ষ রেভঃ ফাঃ ডঃ ডমিনিক স্যাভিও এসজে, উপাধ্যক্ষ রেভঃ ফাঃ ডঃ জেভিয়ার্স সাভারি মুথু এসজে সহ বিশিষ্ট সকল অধ্যাপক এবং বর্তমান ছাত্র-ছাত্রী ও প্রাক্তনীদের স্বপ্রতিভ উপস্থিতিতে প্রজ্জ্বলিত হল মশাল। সীমান
আরও পড়ুন21 February, 2019 - 01:00:00 AM
বাংলা ওয়ার্ল্ডওয়াইড ওয়েব ডেস্ক: বাংলা অভিনয় জগতের গর্ব। মঞ্চ বা রুপোলি পর্দা- দুই মাধ্যমেই যাঁর স্বচ্ছন্দ বিচরণ, একজন জাত অভিনেতা, যিনি নিজেই বলেন, দুই মাধ্যমের অভিনয়ই আমার পছন্দ। আলাদাভাবে বেশি ভালো লাগা বলে কিছু নেই। অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি নির্দেশনাও করেছেন। কিন্তু তাঁর কথায়, সিনেমায় নির্দেশনার কাজ আমার পক্ষে অসুবিধার। কারণ, আমাদের সময়ে অন্ততঃ একটা সিনেমা করা মানে সাত-আট মাসের ধাক্কা। একটা হোল টাইম জব বলতে পারেন। সেটা আমার পক্ষে সম্ভব নয়। অন্যদিকে সারাদিনের কাজের শেষে সন্ধ্যাবেলায় নাটকে নির্দেশনা দেওয়া সম্ভব। মঞ্চস্থ হওয়ার আগে শেষ একমাস একটু বেশি চাপ থাকে এই যা। বাবাই তাঁর অভিনয় জগতের অনুপ্রে
আরও পড়ুন20 February, 2019 - 07:45:00 PM
বাংলা ওয়ার্ল্ডওয়াইড ওয়েবডেস্ক: ‘লালবাতির নিষেধ ছিল না, তবু ঝড়ের বেগে ধাবমান কলকাতা শহর অতর্কিতে থেমে গেল।’ অদ্ভুত সমাপতন! আশ্চর্য তো বটেই। ঠিক যে দিন কলকাতা মেতে ছিল যিশুর জন্মদিনে, সেদিনই চিরতরে চলে গেলেন কলকাতার যীশু-র কবি। নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী। ১৯২৪ সালের ১৯ অক্টোবর বাংলাদেশের ফরিদপুরে জন্ম। প্রাথমিক পড়াশোনা সেখানকার পাঠশালায়। পরে ১৯৩০-এ কলকাতায় চলে আসা। শহরের মিত্র ইনস্টিটিউশন, বঙ্গবাসী এবং সেন্ট পলস কলেজে পড়াশোনা। চাকরিসূত্রে ১৯৫১ সালে আনন্দবাজার পত্রিকায় যোগ দেন তিনি। ১৯৫৪ সালে প্রকাশ পায় তাঁর প্রথম কবিতার বই ‘নীল নির্জন’। তখন কবির বয়স ৩০। তারপর একে একে প্রকাশ পায় ‘অন্ধকার বারান্দা’
আরও পড়ুন19 February, 2019 - 10:55:00 PM
আমার ঠাকুর্দার বোলপুরে চাল-টালের একটা ব্যবসা ছিল বটে। কিন্তু তারপরে আর আমার পরিবারের কেউ ব্যবসা-বাণিজ্যের রাস্তা মাড়াননি। আই আই টি-তে আমার সহপাঠীদের মধ্যেও এক-আধজন ছাড়া আর কেউ নিজস্ব উদ্যোগ গড়েনি, অন্ততঃ আমি শুনিনি। মাঝে কিছুদিন সোরোসকে অংশীদার হিসাবে পেলেও আর্থিক বাদে অন্য দিক থেকে আমার উৎসাহদাতাও কেউ কোনওদিন ছিলেন না। কাজেই বলতে পারেন, আমার চলার পথ কিছুটা যেন 'একলা চল রে'। তাই আমি ঘটনাচক্রে উদ্যোগপতি। 'অ্যাক্সিডেন্টাল এন্টারপ্রেনিওর' বলতে পারেন। আমি নিজেই ছোটবেলায় চেষ্টা করেছিলাম শেয়ার ইকোনমিকে কেন্দ্র করে অন্যরকম কিছু করতে। আমাদের একেক বাড়িতে একেক খবরের কাগজ আসে। পড়ার পর দুপুরের আগেই তার দা
আরও পড়ুন19 February, 2019 - 07:17:00 PM
লেখক ডাঃ সুকান্ত চট্টোপাধ্যায়, ওয়েস্ট বেঙ্গল হেল্থ সার্ভিস-এ কর্মরত ছিলেন। গল্প ও উপন্যাস রচয়িতা। গত শতাব্দীর ছয়-এর দশকের কথা। অর্ধ শতাব্দীরও বেশি কাল অতিক্রান্ত। সদ্য কৈশোর পেরোনো এক ঝাঁক তরুণ মফস্বল থেকে ডাক্তারি পড়তে এসেছি ঢাকা মেডিকেল কলেজে। তখন পূর্ব পাকিস্তান, বাংলাদেশ তখনও ভবিষ্যতের গর্ভে। আমাদের মধ্যে ঢাকা শহরেই জন্মকর্ম এমন অনেকে ডাক্তারি পড়ুয়া যেমন ছিল, আমরা যারা ঢাকা শহরের বাইরে থেকে এসেছিলাম তাদের সংখ্যাও কম ছিল না। হয়তো আমরা মফস্বলিরাই ছিলাম সংখ্যাগরিষ্ঠ। সত্যি কথা বলতে গেলে শুধু মেডিকেল কলেজই নয়, গোটা ঢাকা শহরটাকেই আমরা পরম বিস্ময়ে একটু একটু করে তখন আবিস্কার করছি রোজ। সারা দেশ
আরও পড়ুন