সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়
15 November, 2020 - By Editor Role
15 November, 2020 - 02:20:00 AM
সাধারণভাবে চিত্রতারকাদের সুদূর নক্ষত্রলোকের মানুষ বলে মনে করা হত এক সময়ে, তার কারণ বাণিজ্যিক ছবির হিংস্র জনপ্রিয়তা তাঁদের অনেক সময় জনতা থেকে পলায়নে বাধ্য করত। আমরা আমাদের জীবনে ওই ধরনের ‘অসুস্থ’ জনপ্রিয়তার নানা ঘটনা দেখেছি। কলকাতায় সম্ভবত ১৯৫২ সাল থেকে আন্তর্জাতিক ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল শুরু হয়, তাতে তারকা সমাগমে, এবং নানা দুর্গত সময়ে মানুষের সাহায্যে তাঁরা ক্রিকেট ইত্যাদি খেলার আয়োজন করতেন, তাতে তারকাদের ঘিরে জনতার উন্মত্ততা আমরা লক্ষ করেছি।
আরও পড়ুন13 November, 2020 - 06:50:00 PM
ছোটবেলার ঈদ এবং পুজার আনন্দ আমার স্মৃতির সঞ্চয়। জীবনের সত্তর বছরের অধিক সময়ে কত স্মৃতি হারিয়ে গেছে, কিন্তু হারায়নি উৎসবের আনন্দের স্মৃতি। এখনও তীব্র আলোয় জেগে ওঠে সেই স্মৃতির অনির্বান শিখা।
আরও পড়ুন13 November, 2020 - 03:55:00 AM
বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে ভারতে "আইন ব্যবস্থা", "শাসনব্যবস্থা" ও "বিচার ব্যবস্থা" এই তিনটিকে গণতন্ত্রের তিনটি স্তম্ভ বলা হয়। আর গণমাধ্যমকে ধরা হয় চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে । যেখানে গণমাধ্যম -এর কাজ হচ্ছে সঠিক খবর মানুষকে পৌঁছে দেওয়া। তবে অনেক ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে যে অভিযুক্ত ব্যক্তি আদালতে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার আগেই তাঁকে "মিডিয়া ট্রায়াল" -এর মধ্যে দিয়ে যেতে হচ্ছে এবং
আরও পড়ুন13 November, 2020 - 01:02:00 AM
দক্ষিণ ইটালি – স্থান ভূমধ্য সাগরের তীরবর্তী এক প্রাচীন রোমান জনপদ। সময় খ্রিষ্টাব্দ ৭৯; কয়েকদিন ধরেই হয়ে চলেছে ছোটখাটো ভূমিকম্প। এখানকার মানুষ এরকম ভূমিকম্পে অভ্যস্ত। বস্তুত সতের বছর আগে (খ্রিষ্টাব্দ ৬২) হওয়া ভুমিকম্পের তুলনায় এগুলি কিছুই নয়। খ্রিষ্টাব্দ ৬২ সনের সেই ভূমিকম্পে প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি হয় এই অঞ্চলে। বিশেষত হারকিউলিয়ান নামে রোমান শহরটিতে। ছোটখাটো ভূমিকম্পে অভ্যস্ত মানুষজন ব্যস্ত দৈনন্দিন কাজকর্মে। হঠাত ঘটল ছন্দপতন। প্রচণ্ড বিস্ফোরণ। সূর্য তখন মধ্য গগনে। মুহূর্তের মধ্যে আকাশ ঢেকে গেল আকাশচুম্বী কালো ধোঁয়ায়। গোটা জনপদ ঢেকে গেল ছ-ইঞ্চি পুরু ধূলায়। সন্ত্রস্ত জনগণ, অজানা আশঙ্কার অশুভ ইঙ্গিত।
আরও পড়ুন12 November, 2020 - 01:00:34 PM
সারা বছরে আগে যা নেমতন্ন পেতাম সেগুলোতে যাওয়ার তেমন তাগিদ কখনও অনুভব করিনি। যে চাকরি করতাম তাতে সামাজিক অনুষ্ঠানে যাওয়ার সুযোগ খুব একটা পেতাম না। আত্মীয় বন্ধুদের কেউ বলত উন্নাসিক, কেউ বলত দাম্ভিক। আমার স্ত্রীকে অনেকে বলত, 'তোর হাজব্যান্ড কিন্তু বড়ই অসামাজিক।' ওসব গায়ে মাখতাম না। তবে কয়েকটা অনুষ্ঠানে যেতেই হত। তা ছিল অনেকটাই বুড়ি ছোঁয়ার মতো। অফিস থেকে ফেরার পথে রাত সাড়ে দশটা, এগারটা নাগাদ বউ, বাচ্চাকে নিতে যেতাম। খাওয়াটা নম নম করেই সারতাম। জমিয়ে খাওয়া বলতে যা বোঝায় তা হত না।
আরও পড়ুন11 November, 2020 - 02:35:00 AM
এ বিষয়ে আর-এক গবেষক ‘শিশুমেলা সম্পাদক অরুণ চট্টোপাধ্যায় তাঁর একটি লেখায় দেখিয়েছেন, ১৯০১ সালে এ দেশে (কলকাতায়) গ্রামোফোন কম্পানি রেকর্ড উৎপাদন শুরু করার একেবারে প্রথম যুগ থেকেই তারা পুজোর গান প্রকাশ করতে শুরু করে। গবেষক স্বপন সোমের বইয়ে দেখি মার্চ, মে, আগস্ট, ডিসেম্বর-এ রকম অনেক মাসেই গ্রামোফোন কম্পানি রেকর্ড প্রকাশ করত, কিন্তু পুজোর রেকর্ড বার করত পুজোর আগে আগে।
আরও পড়ুন10 November, 2020 - 03:07:00 PM
পুজোর গান নয়, ‘সাত নম্বর বাড়ী’ নামে একটি বাংলা সিনেমা হয়েছিল আমাদের বালককালে, মূলত গানের ছবি, গানে সুর দিয়েছিকেন পরে বাংলার এক শ্রেষ্ঠ সুরকার রবীন চট্টোপাধ্যায়। তাতেই হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের একটি গান ছিল, ‘ফেলে আসা দিনগুলি মোর, মনে পড়ে গো আজি, মনে পড়ে গো।’ যখন এবার ‘পুজোর গান’ নিয়ে লিখতে বসেছি, তখন যেন অনেক বিস্মৃতির তলায় সুড়ঙ্গ কেটে এই গানটা হঠাৎ আমার সামনে খাড়া হয়ে দাঁড়াল, বলল, সেই মান্ধাতার আমলের কথা যদি লেখ, তা হলে আমাদের কি এড়িয়ে যেতে পারবে ? আমি একটু বিরক্ত হয়ে পললাম, ‘আ রে, তোমাদের এ কী অনুচিত আবদার!
আরও পড়ুন9 November, 2020 - 04:18:00 PM
"যা দেবী সর্বভূতেষু শক্তিরূপেণ সংস্থিতা। নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমো নমঃ।।" মা দুর্গা অনন্তরূপিনী, তিনি অসুর অর্থাৎ অশুভ নাশিনী, বলপ্রদায়িনী, অভয়া, শক্তিরূপা; পুরাণে ও চন্ডীতে যিনি শুম্ভ-নিশুম্ভ, মধুকৈটভ, রক্তবীজ প্রভৃতি দৈত্যদলনী, তিনিই মহিষাসুর-মর্দিনী, সর্বজনপূজিতা দশভুজা দুর্গা। অন্তের মধ্যে অনন্তের আর অসীমের মধ্যে সীমার আস্বাদ লাভের জন্য বাঙালী কবিরা সর্বশক্তিময়ী, দশপ্রহরণধারণী দশভুজা, মহাবিশ্বের সমস্ত শক্তির সারভূতা ব্রহ্মময়ীকে করে তুললেন আমাদের ঘরের তনয়া। তাই নিয়ে রচিত হল আগমনী ও বিজয়ার অপূর্ব কাব্য ও সঙ্গীত।
আরও পড়ুন9 November, 2020 - 01:15:00 PM
(২০২০তে পদার্থবিদ্যায় নোবেল পুরস্কার পেলেন রজার পেনরোজ (Roger Penrose), অ্যান্দ্রেয়া গেজ (Andrea Ghez)ও রাইনহার্ড গেনজেল(Reinhard Genzel)। কৃষ্ণ বিবর ও সাধারণ আপেক্ষিকতার পুনর্জন্ম বিষয়ক গবেষণার জন্য এই পুরস্কার। কলকাতার দুই বাঙালি বিজ্ঞানীর নামও জড়িয়ে গিয়েছে এই গবেষণার সঙ্গে। এই গবেষণার গুরুত্ব নিয়ে জ্যোতির্বিদ ও লেখক দীপেন ভট্টাচার্যের ধারাবাহিক প্রতিবেদন)
আরও পড়ুন7 November, 2020 - 12:48:00 PM
(২০২০তে পদার্থবিদ্যায় নোবেল পুরস্কার পেলেন রজার পেনরোজ (Roger Penrose), অ্যান্দ্রেয়া গেজ (Andrea Ghez)ও রাইনহার্ড গেনজেল(Reinhard Genzel)। কৃষ্ণ বিবর ও সাধারণ আপেক্ষিকতার পুনর্জন্ম বিষয়ক গবেষণার জন্য এই পুরস্কার। কলকাতার দুই বাঙালি বিজ্ঞানীর নামও জড়িয়ে গিয়েছে এই গবেষণার সঙ্গে। এই গবেষণার গুরুত্ব নিয়ে জ্যোতির্বিদ ও লেখক দীপেন ভট্টাচার্যের ধারাবাহিক প্রতিবেদন)
আরও পড়ুন