অথ রেল-কথা
17 November, 2020 - By Bangla WorldWide
17 November, 2020 - 04:12:00 AM
"মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়" (MAKAUT) এবং "বাংলা ওয়ার্ল্ডওয়াইড" এর উদ্যোগে অনুষ্ঠিত স্বল্প দৈর্ঘ্যের চলচ্চিত্র উৎসব "চিত্রমঞ্জরি"। আগামী ১৮ ই ও ১৯ শে অক্টোবর ২০২০, বুধবার ও বৃহস্পতিবার দুদিন ধরে এই চলচ্চিত্র উৎসব "চিত্রমঞ্জরি"-এর সমাপ্তি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন17 November, 2020 - 02:07:00 AM
সৌমিত্রদার সঙ্গে দীর্ঘদিনের পরিচয়। সেই যৌবন থেকে। পাশাপাশি আমরা শিল্পজগতে কাজ করেছি। আজকের যুগে একটা ব্যাপার এই হয়েছে যে, সব একমুখী। মানে যিনি নাটকের লোক, তিনি শুধু নাটকেই থাকছেন। যিনি কবি, তিনি কেবল কবিতার মধ্যে রয়েছেন। যিনি গায়ক, তিনি গানের সঙ্গে অর্থাৎ একটা স্পেশালাইজেশন।
আরও পড়ুন15 November, 2020 - 03:00:41 PM
লিউডের সঙ্গে পৃথিবীর প্রায় সবদেশেরই চলচ্চিত্রের যে প্রেম ও বীতরাগের দ্বৈত সম্পর্ক তাতে হলিউডি উপমাটিও এক ও অভিন্ন থাকে না। যেমন ধরুন, অভিনয়ের ক্ষেত্রে হলিউডি আদল বলবেন কোনটাকে? রােমান্টিক নায়ক-নায়িকাদের আবেগ ও উচ্ছাস ও ব্যক্তিত্বের দ্বন্দ্ব, মনস্তাত্ত্বিক জট- জটিলতার পরতে পরতে উন্মােচন, ভয় ও ত্রাসের নাটকীয়তা, এই সবই কিন্তু হলিউডি ছবির অভিনয়ের উপজীব্য হতে পারে।
আরও পড়ুন15 November, 2020 - 12:55:00 PM
যাঁর নাম শুনলেই বাঙালি হৃদয় উদ্বেলিত হয়, শ্রদ্ধায় মাথা নত হয় আট থেকে আশির -তিনি হলেন বাঙালির অন্যতম মুখ সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। ১৯ শে জানুয়ারি, ১৯৩৫ সালে নদীয়া জেলায় তিনি জন্মগ্রহণ করেন। কলকাতা'র "সিটি কলেজ" থেকে বাংলা সাহিত্য নিয়ে পড়াশোনা শেষ করে, বাংলা সাহিত্য নিয়ে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় ভর্তি হন "কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়"-এ। ছোটবেলা থেকেই তিনি নাটকে অভিনয় করতে শুরু করেন এবং বাড়িতে নাট্যচর্চার পরিবেশ ছিল। বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় ছিলেন- মঞ্চ অভিনেতা, লেখক, আবৃত্তিকার। অভিনেতা হিসেবে তিনি ছিলেন কিংবদন্তি তবে আবৃত্তিতেও তাঁর নাম অত্যন্ত সম্ভ্রমের সাথেই উচ্চারিত হয়।
আরও পড়ুন15 November, 2020 - 02:20:00 AM
সাধারণভাবে চিত্রতারকাদের সুদূর নক্ষত্রলোকের মানুষ বলে মনে করা হত এক সময়ে, তার কারণ বাণিজ্যিক ছবির হিংস্র জনপ্রিয়তা তাঁদের অনেক সময় জনতা থেকে পলায়নে বাধ্য করত। আমরা আমাদের জীবনে ওই ধরনের ‘অসুস্থ’ জনপ্রিয়তার নানা ঘটনা দেখেছি। কলকাতায় সম্ভবত ১৯৫২ সাল থেকে আন্তর্জাতিক ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল শুরু হয়, তাতে তারকা সমাগমে, এবং নানা দুর্গত সময়ে মানুষের সাহায্যে তাঁরা ক্রিকেট ইত্যাদি খেলার আয়োজন করতেন, তাতে তারকাদের ঘিরে জনতার উন্মত্ততা আমরা লক্ষ করেছি।
আরও পড়ুন13 November, 2020 - 06:50:00 PM
ছোটবেলার ঈদ এবং পুজার আনন্দ আমার স্মৃতির সঞ্চয়। জীবনের সত্তর বছরের অধিক সময়ে কত স্মৃতি হারিয়ে গেছে, কিন্তু হারায়নি উৎসবের আনন্দের স্মৃতি। এখনও তীব্র আলোয় জেগে ওঠে সেই স্মৃতির অনির্বান শিখা।
আরও পড়ুন13 November, 2020 - 03:55:00 AM
বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে ভারতে "আইন ব্যবস্থা", "শাসনব্যবস্থা" ও "বিচার ব্যবস্থা" এই তিনটিকে গণতন্ত্রের তিনটি স্তম্ভ বলা হয়। আর গণমাধ্যমকে ধরা হয় চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে । যেখানে গণমাধ্যম -এর কাজ হচ্ছে সঠিক খবর মানুষকে পৌঁছে দেওয়া। তবে অনেক ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে যে অভিযুক্ত ব্যক্তি আদালতে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার আগেই তাঁকে "মিডিয়া ট্রায়াল" -এর মধ্যে দিয়ে যেতে হচ্ছে এবং
আরও পড়ুন13 November, 2020 - 01:02:00 AM
দক্ষিণ ইটালি – স্থান ভূমধ্য সাগরের তীরবর্তী এক প্রাচীন রোমান জনপদ। সময় খ্রিষ্টাব্দ ৭৯; কয়েকদিন ধরেই হয়ে চলেছে ছোটখাটো ভূমিকম্প। এখানকার মানুষ এরকম ভূমিকম্পে অভ্যস্ত। বস্তুত সতের বছর আগে (খ্রিষ্টাব্দ ৬২) হওয়া ভুমিকম্পের তুলনায় এগুলি কিছুই নয়। খ্রিষ্টাব্দ ৬২ সনের সেই ভূমিকম্পে প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি হয় এই অঞ্চলে। বিশেষত হারকিউলিয়ান নামে রোমান শহরটিতে। ছোটখাটো ভূমিকম্পে অভ্যস্ত মানুষজন ব্যস্ত দৈনন্দিন কাজকর্মে। হঠাত ঘটল ছন্দপতন। প্রচণ্ড বিস্ফোরণ। সূর্য তখন মধ্য গগনে। মুহূর্তের মধ্যে আকাশ ঢেকে গেল আকাশচুম্বী কালো ধোঁয়ায়। গোটা জনপদ ঢেকে গেল ছ-ইঞ্চি পুরু ধূলায়। সন্ত্রস্ত জনগণ, অজানা আশঙ্কার অশুভ ইঙ্গিত।
আরও পড়ুন12 November, 2020 - 01:00:34 PM
সারা বছরে আগে যা নেমতন্ন পেতাম সেগুলোতে যাওয়ার তেমন তাগিদ কখনও অনুভব করিনি। যে চাকরি করতাম তাতে সামাজিক অনুষ্ঠানে যাওয়ার সুযোগ খুব একটা পেতাম না। আত্মীয় বন্ধুদের কেউ বলত উন্নাসিক, কেউ বলত দাম্ভিক। আমার স্ত্রীকে অনেকে বলত, 'তোর হাজব্যান্ড কিন্তু বড়ই অসামাজিক।' ওসব গায়ে মাখতাম না। তবে কয়েকটা অনুষ্ঠানে যেতেই হত। তা ছিল অনেকটাই বুড়ি ছোঁয়ার মতো। অফিস থেকে ফেরার পথে রাত সাড়ে দশটা, এগারটা নাগাদ বউ, বাচ্চাকে নিতে যেতাম। খাওয়াটা নম নম করেই সারতাম। জমিয়ে খাওয়া বলতে যা বোঝায় তা হত না।
আরও পড়ুন11 November, 2020 - 02:35:00 AM
এ বিষয়ে আর-এক গবেষক ‘শিশুমেলা সম্পাদক অরুণ চট্টোপাধ্যায় তাঁর একটি লেখায় দেখিয়েছেন, ১৯০১ সালে এ দেশে (কলকাতায়) গ্রামোফোন কম্পানি রেকর্ড উৎপাদন শুরু করার একেবারে প্রথম যুগ থেকেই তারা পুজোর গান প্রকাশ করতে শুরু করে। গবেষক স্বপন সোমের বইয়ে দেখি মার্চ, মে, আগস্ট, ডিসেম্বর-এ রকম অনেক মাসেই গ্রামোফোন কম্পানি রেকর্ড প্রকাশ করত, কিন্তু পুজোর রেকর্ড বার করত পুজোর আগে আগে।
আরও পড়ুন