বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ-দ্বিতীয় পর্ব
9 December, 2020 - By Bangla WorldWide
8 December, 2020 - 03:44:00 PM
'কেমন আছেন'? প্রশ্নটি ব্যক্তি বিশেষ মাত্রই করে থাকেন। দেখা হলেই সৌজন্য সূচক' Hello! 'এই যে, 'কেমন আছেন'? প্রশ্নের উত্তর কী কী হতে পারে? 'ভালোই', 'চলে যাচ্ছে','আর ভালো থাকা' ইত্যাদি। তবু নব্বইশতাংশর তাৎক্ষণিক জবাব হলো 'ভালো আছি'। কিন্তু সত্যি কি নব্বই শতাংশ লোক ভালো আছেন? 'সুখ','শান্তি','আনন্দ',শব্দগুলিতে কিছুটা সমর্থকতার প্রবণতা থাকলেও, সূক্ষ বিশ্লেষণে প্রতিটির পৃথক অর্থ। আর এই সব গুলির একত্র সন্নিবেশেই ভালো থাকা। সুখে থাকা বিষয়টি দীর্ঘকালীন, আনন্দ পাওয়া তাৎক্ষণিক। 'শান্তিতে 'আছি 'অর্থে 'নির্ঝঞ্ঝাটে আছি। ''কে সবচেয়ে সুখী? 'প্রশ্নের উত্তরে যুধিষ্ঠির বলে ছিলেন' অ- ঋণী, অ-প্রবাসী 'এবং 'যিনি শ্রমশেষে, ঘর্মাক্ত কলেবরে দিনান্তে শাকান্ন গ্রহণ করেন, তিনিই প্রকৃত সুখী। চার্বাক মুনি আবার ভোগ বিলাসে সুখের দিশারী। তিনি উল্টো কথা বলছেন 'যাবৎ জীবেৎ,সুখং জীবেৎ: ঋনং কৃত্য ঘৃতং পিবেৎ'। জীবন তো একটাই, ভোগ করে নাও। আবার অধুনা প্রজন্ম বিদেশে প্রতিষ্ঠিত হতে পারলেই সুখী,তারা স্বদেশ অপেক্ষা প্রবাসে থাকাই বেশি পছন্দ করছে।
আরও পড়ুন8 December, 2020 - 03:15:00 PM
আজ থেকে ঊণপঞ্চাশ বছর আগে ত্রিপুরায় টেলিভিশন ছিল না। ইন্টারনেট, মোবাইল ইত্যাদির নামও শুনিনি। রেডিও ও সংবাদপত্র ছিল খবর জানার একমাত্র উপায়। উনিশশো একাত্তর সালের ডিসেম্বর মাসের তিন তারিখ তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী কলকাতার ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে জনসভায় ভাষণ দিচ্ছিলেন। প্রতিরক্ষা মন্ত্রী জগজ্জীবন রাম, অর্থ মন্ত্রী ওয়াই,বি,চ্যাবন দিল্লীর বাইরে। হঠাৎ পাকিস্তানের বিমান বাহিনীর বিমানগুলি ভারতীয় ভূখণ্ডে ঢুকে কয়েকটি বিমান বন্দরে বোমা বর্ষণ করলো। ব্রিগেডের জনসভা শেষে কলকাতার রাজভবনে ইন্দিরা গান্ধী পশ্চিমবঙ্গের বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে কথা বলছিলেন। এমন সময় খবর এলো পাকিস্তান ভারত আক্রমণ করেছে। প্রধানমন্ত্রী উঠে দাঁড়ালেন, সমবেত সকলের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে সঙ্গে সঙ্গে ছুটলেন দিল্লীতে। রাজধানীতে পৌঁছেই মন্ত্রিসভার বৈঠক করলেন। ভারতীয় সেনাবাহিনীকে পাল্টা আঘাত করার নির্দেশ দিলেন।
আরও পড়ুন7 December, 2020 - 04:07:00 PM
চিঠির ঘ্রাণের মতো এসো, যে, তিথি তে কাল গুনে যায়। সেই জানে কত পথ হেঁটে, ভালবাসা পরিনতি পায়।।
আরও পড়ুন7 December, 2020 - 01:55:00 PM
প্রাচীন বটবৃক্ষ ঘিরে খেটেখাওয়া মানুষগুলোর ছোট্ট পাড়া। অতিসাধারণ! সাধারণজীবন, মাটি সনের ঘরবাড়ি। মাঝে টিনেরও আছে। বটবৃক্ষের নিচে আমি মূর্তি গড়া দেখি, দেখি আনন্দ-উৎসাহ মাখিয়ে! দেখি মূর্তি গড়ার কারিগর! দেখি, বিপুল পৃথিবী । কী নিপুণ দক্ষতা! আমি যদি পারতাম ওমন খড়কুটা জোগাড়, ওমন করেই বাঁশের কঞ্চি মেপে মেপে প্রলেপ। মাটির প্রলেপ। বারবার চেষ্টা করেও মুখটা কিছুতেই হয়না আর! এবড়ো-থেবড়ো। পারিনা কিছুতেই।
আরও পড়ুন5 December, 2020 - 03:05:00 PM
কিছু শব্দ হাত তালিদের লেখা কিছু শব্দ রাত জাগা শোরগোল কিছু শব্দ জীবন ছাই এর স্মৃতি কিছু শব্দ শেষ গানে হরিবোল।
আরও পড়ুন5 December, 2020 - 02:22:00 PM
এই শতকের অন্যতম ভয়াবহ বিপদ হচ্ছে করোনাভাইরাস। গত এক বছর ধরে সমগ্র বিশ্ব এই মহামারীর সাথে লড়াই করে চলেছে। স্বাস্থ্য, শিক্ষা, অর্থনীতিতে বিশাল আঘাত হেনেছে। স্বাস্থ্যব্যবস্থা এক বিপদসংকুল পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে অগ্রসর হচ্ছে। যে কোনো দেশেরই সরকারি স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সাথে সাথে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে বেসরকারি স্বাস্থ্যপরিসেবা।
আরও পড়ুন4 December, 2020 - 12:48:00 PM
আবু সাঈদ তুলু, প্রতিশ্রুতিশীল নাট্য সমালোচক, গবেষক ও শিক্ষক।বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন ও তার বিয়োগান্তক পরিণতি নিয়ে স্বতন্ত্র এবং একমাত্র নাটক ‘শ্রাবণ ট্র্যাজেডি’। নাটকটির রচনা আনন জামান এবং নির্দেশনা দিয়েছেন আশিকুর রহমান লিয়ন। বাংলাদেশের স্বনামধন্য নাট্যদল ‘মহাকাল নাট্য সম্প্রদায়’ নাটকটি প্রযোজনা করেছে। এক মহাকাব্যিক ব্যঞ্জনায় জাতির স্থপতি শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনের ট্র্যাজিক পরিণতি তুলে ধরেছেন। নাটকটির নামকরণের মধ্যেই রবীন্দ্রনাথ চেতনার সঙ্গে শেখ মুজিবের চেতনার সাদৃশ্যজনিত গন্ধ আছে।বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন, কর্ম এবং বঙ্গবন্ধু ও পরিবার পরিজনদের নিয়ে মানব ইতিহাসের নির্মম হত্য
আরও পড়ুন3 December, 2020 - 05:47:00 PM
মুক্তিযুদ্ধই বাংলাদেশের নাট্যচর্চাকে নতুন প্রাণ দিয়েছে। স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশে শিল্প-সাহিত্যের ধারায় নাট্যকলা মাধ্যমটিই সবচেয়ে বেশি বিকশিত হয়েছে। দেশের প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে নাট্যকলা পাঠক্রমে অনার্স-মাস্টার্স ডিগ্রি প্রদান, এমফিল, পিএইচডি এমনকি আরো উচ্চতর গবেষণা নিরন্তর চলছে। সারাবিশ্বের নাট্যচর্চার তুলনায় বাংলাদেশ প্রযুক্তিক্ষীণতা ও পেশাদারিহীনতার মধ্যে থাকলেও নাট্য বিষয়, উপস্থাপন কৌশল, আলো, পোশাক ইত্যাদি নানা উপকরণে পিছিয়ে নেই। হাজার বছরের ঐতিহ্যের ধারায় দেশীয় রীতির নাট্যচর্চা এখন আন্তর্জাতিক শিল্পপরিম-লে স্বপরিচয়ে উজ্জ্বল। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে কলকাতা কেন্দ্রিক গ্রুপ থিয়েটার চর্চা দ্বারা প্রভাবিত হলেও নাটকে ভর করেছে বাংলাদেশের সামাজিক রাজনীতি-অবক্ষয়। উত্তরণে উদ্ভূত হয়েছেন নতুন আরেক মূল্যবোধে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় রচিত হয়েছে অসংখ্য নাটক। নানাভাবে নানা দৃষ্টিকোণ থেকে মুক্তিযুদ্ধের বাস্তবতা মূর্ত হয়ে ওঠেছে মঞ্চের দৃশ্যে। দেশের মানুষের মুক্তির জন্য স্বাধীনতার জন্য দেশের জন্য যিনি অক্লান্ত ছিলেন তিনি আকস্মিতভাবে কিছু উচ্ছৃঙ্খল সেনাদের হাতে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে প্রাণ হারান। অথচ সেই মহৎপ্রাণ জাতির স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে উল্লেখ করার মতো কোনো নাটক রচিত হয়নি বললেও চলে। মুক্তিযুদ্ধ আশ্রিত কিছু সংখ্যক নাটকে বঙ্গবন্ধুর জীবনী কিংবা হত্যাকা- অর্থাৎ শোকাবহ রক্তক্ষরণের কিছুটা স্মৃতি এসেছে। আমরা এ আলোচনায় সমকালের নাট্যচর্চায় কীভাবে শোকাবহ আগস্টের প্রতিফলন ঘটেছে তা নিয়ে আলোচনা করবো। সমকালের নির্বাচিত কিছু নাটককে কেন্দ্র করে স্বল্প পরিসরে নাট্যশিল্পে এ শোকের স্বরূপ খুঁজতে ব্যাপ্ত থাকবো।
আরও পড়ুন2 December, 2020 - 06:30:00 PM
ভেবেছিলাম, আমার মনটা হারিয়ে গেছে! অনেকদিন আগে যে মনটা ব্যথায় আর্তনাদ করে উঠতো, চােখে জল ঝরে পড়তো টসটস করে, সে মনটা কি করে হারিয়ে গেছে!
আরও পড়ুন