তৃতীয় আন্তর্জাতিক বাঙলি সম্মেলনে বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ্যলয়ের ছাত্রী ঐশী হালদার
10 September, 2024 - By Editor Role
10 September, 2024 - By Editor Role
8 August, 2024 - 07:55:17 PM
আশিস চক্রবর্তী রাজ্য তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের প্রাক্তন আধিকারিক প্রয়াত হলেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী, সি পি আই (এম) দলের একজন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নেতা এবং প্রাক্তন পলিটব্যুরো সদস্য এই পরিচয়গুলির বাইরেও একজন আদ্যন্ত সংস্কৃতিমনস্ক বাঙালি বুদ্ধদেববাবু আমাদের কাছ থেকে চিরবিদায় নিলেন। দলমত নির্বিশেষে সকলে বুদ্ধদেববাবুকে জানতেন একজন অত্যন্ত সৎ এবং অনাড়ম্বর জীবনে বিশ্বাসী মানুষ হিসেবে। একজন বিশিষ্ট রাজনৈতিক নেতার পরিচয়ের পাশাপাশি মানুষ বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যকেও রাজ্যবাসী বহুদিন মনে রাখবে। ব্যক্তিগতভাবেও বুদ্ধদেববাবুর প্রতি আমি নিজে বিশেষভাবে কৃতজ্ঞ । ১৯৮০ সালে আমি পশ্চিম
আরও পড়ুন8 August, 2024 - 05:19:03 PM
স্নেহাশিস সুর বরিষ্ঠ সাংবাদিক একজন সাদা মানুষের জীবনাবসান হল। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ও বিশিষ্ট সি পি আই (এম) নেতা ও দলের পলিট ব্যুরোর প্রাক্তন সদস্য বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য চলে গেলেন আশি বছর বয়েসে। মানুষটার মাথার চুল থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত আপাদমস্তক ছিল সাদা। মনটাও যে তার ব্যতিক্রম ছিল না, তা ইতিহাস বলবে। রাজনৈতিক নেতাদের সাফল্যের মাপকাঠি সম্বন্ধে একটা বিশেষণ ব্যবহৃত হয় ‘শ্রুড পলিটিশিয়ান’। অন্য কোনও পেশার মানুষের ক্ষেত্রে শ্রুড শব্দটা নেতিবাচক হলেও রাজনৈতিক নেতার ক্ষেত্রে তা কখনই নয়। কিন্তু বুদ্ধবাবু কি আদপে একজন শ্রুড পলিটিশিয়ান ছিলেন? মধ্যবিত্ত বাঙ্গালি বললে যে চিত্রটা সকলের সামনে ফুটে ওঠে, উনি ...
আরও পড়ুন8 August, 2024 - 01:30:00 PM
দেবদূত ঘোষঠাকুর প্রাক্তন মূখ্য সাংবাদিক, আনন্দবাজার পত্রিকা সালটা বোধহয় ২০০৪-৫ হবে। আমাদের কাগজের মুখ্য সম্পাদক অভীক সরকার একদিন আমাকে ডেকে বললেন, 'কাউকে দিয়ে এই চিঠিটা মুখ্যমন্ত্রীর দফতরে পাঠিয়ে দাও।' তখন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। আমাদের মুখ্য সম্পাদকের সঙ্গে তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রীর একটা বই তুতো (বই আদান প্রদান সংক্রান্ত) সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। সিলবন্ধ মোটা এনভেলাপে মাঝে মধ্যেই অভীক বাবু তাঁর বই-বন্ধু বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যকে বই পাঠাতেন। তখন আমার ডাক পড়ত মুখ্য সম্পাদকের ঘরে। এনভেলাপ আমার হাতে তুলে দিয়ে বলতেন, 'কাউকে দিয়ে পাঠিয়ে দাও।' তখন রাইটার্স বিল্ডিং রাজ্যের প্রশাসনিক কেন্দ্রবিন
আরও পড়ুন20 July, 2024 - 11:45:00 AM
সুতপন চট্টোপাধ্যায় বিশিষ্ট লেখক আলাসিন বাস স্ট্যান্ডে নেমে ব্যাগ হাতে পশ্চিমমুখো হাঁটতে শুরু করল বিজয়া। ঝকঝকে সকাল গড়িয়ে দুপুরের তাপ বাড়বে বাড়বে করছে। সাড়ে দশটা কি এগারটা। বাস স্ট্যান্ডে তেমন লোকজন নেই। বর্ষা এখনও শুরু হয়নি। রাস্তার ধুলো উড়ছে হাল্কা হাওয়ায়। স্ট্যান্ডের স্টার্টার লোকটি বলল, কোন গাঁয়ে যাবেন দিদি? বিজয়া বলল, কেন বলুন তো? লোকটি বলল, না। ছাতা হাতে নেই তাই জিজ্ঞেস করছি। কাছাকাছি গ্রামে গেলে জিজ্ঞেস করতুম না। দূরে গেলে ছাতা লাগবে। যা কাটফাটা রোদ! বিজয়ার মনে পড়ল, তার সঙ্গে ছাতা নেই। মানুষটি ভাল। তাকে উত্তর সে লজ্জিত গলায় বলল, ছাতা নেই। পেলে তো ভাল হয়। মাধবপুর যাব। মাধবপুর? কার বাড়ি? জ
আরও পড়ুন18 July, 2024 - 01:30:00 PM
কৃষ্ণা রায় অধ্যাপিকা ও লেখিকা প্রথম পর্বের পর... মেধাবী হওয়া সত্ত্বেও কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের এম.বি. ডিগ্রি কাদম্বিনীর জীবনে অধরা-ই রয়ে গেল। আমল ব্রিটিশ আভিজাত্যে স্নাত অধ্যাপক ডা. রাজেন্দ্রচন্দ্র চন্দ্র কাদম্বিনীকে 'মিডওয়াইফারি' আর 'মেটিরিয়া মেডিকা'র মৌখিক পরীক্ষায় পরপর দুবার পাশের নম্বর দেননি। তবে কলেজের অধ্যক্ষ ড. কোটসের বদান্যতায় পেলেন জি বি এম এস ডিগ্রি। তাতেও কিছু হল না। কিছুদিন প্র্যাক্টিস করার পর বুঝলেন পরাধীন দেশের নারী চিকিৎসকের যথাযথ সম্মান-প্রতিষ্ঠা ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে পাওয়া যাবে না। পেতে হলে বিদেশী ডিগ্রি দরকার। তখন তাঁর পাঁচটি সন্তান জন্মে গেছে। কনিষ্ঠ প্রভাতচন্দ্র মাত্র দেড় বছরে
আরও পড়ুন18 July, 2024 - 11:30:00 AM
কৃষ্ণা রায় অধ্যাপিকা ও লেখিকা বেশ কয়েক বছর আগে সূচিত্রা ভট্টাচার্যের "অলীক সুখ" নামে একটি উপন্যাসের চলচ্চিত্রায়ণ হয়েছিল। গল্পের নায়ক অসম্ভব উচ্চকাঙ্খী এক চিকিৎসক। ছাত্রজীবনে অতি মেধাবী, কর্মজীবনে দক্ষ শল্য চিকিৎসক বলে সমাজে তিনি নন্দিত, সুপ্রতিষ্ঠিত। কিন্তু উচ্চকাঙ্খার দৌড় শুরু করে বিবেক বিসর্জন না দিয়ে তাঁর উপায় ছিল না। কেরিয়ারের এক ক্রান্তি লগ্নে, এই সফল চিকিৎসকের সুনাম যখন প্রশ্নচিহ্নের সামনে দাঁড়িয়ে, তখন তাঁর-ই এক একদা অধ্যাপক প্রশ্ন করেন, সারাদিন পাঁচটা চেম্বার, প্রতিটিতে গড়ে দশ জন পেশেন্ট, কতটা সময় তুমি দাও তাদের এক একজনকে? এই আপাত নিরীহ প্রশ্নটি থেকেই ভারতে পাশ্চাত্য শিক্ষায় শিক্ষিত ভা
আরও পড়ুন16 July, 2024 - 01:30:00 PM
ড: দেবদূত ঘোষঠাকুর আনন্দবাজার পত্রিকার প্রাক্তন চিফ রিপোর্টার ও লেখক মনে কর যেনহেলিকপ্টারে চেপে যাচ্ছি আমি কিলোমিটার মেপে।তুমি তখন মেঘের ভেলায় বসে যাচ্ছ যেন আমার পাশে পাশে। উঠে এসি বাসে চোখে যেন অনেক স্বপ্ন ঘুরেফিরে আসে ভুল করে তাই হাতটা গেল থেকে সুইং ডোরটা হুড়মুড়িয়ে আসে। তুমি তখন জানলাখানি খুলে ভাবতে ছিলে আমার কথাখানি। আমি তখন কাঁপছি থেঁতলে গেছে আমার হাতখানি। গলগলিয়ে রক্ত বেরিয়ে আসে, আমি তখন মরছি ভীষণ ত্রাসে। আমি ভয়ে চোখটি বুজে রই, বুক ধড়ফড় প্রাণটা গেল এই। এমন সময় সকলে যায় সরে বলিষ্ঠ এক হাতআমায় ধরে এক ঝটকায় বসিয়ে দিল সিটে ভাবছি সব আঙুল গেল কেটে।। তুমি ভাবছো উঠলাম ঘুম দিয়ে ঘুম কোথায়? চিন্তা আ
আরও পড়ুন