বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে থাকা বাঙালির নিজস্ব মঞ্চ

বৈশাখী আড্ডা

11 May, 2019 - 03:50:00 PM

সে কাল-এ কালের মেল বন্ধনের বৈশাখী আড্ডায় একই সঙ্গে উঠে এল স্মৃতিমেদুরতা, বাঙালীর অহঙ্কার, বনেদিয়ানা, দুর্বলতা, ক্ষোভ,ব্যর্থতা আর আশায় বুক বাঁধার দুরন্ত প্রয়াস। লক্ষ্য বিশ্ব জুড়ে ছড়িয়ে থাকা বাঙালীকে এক সূত্রে বাঁধা।

আরও পড়ুন

স্থপতির চোখে বৈশাখী আড্ডা

11 May, 2019 - 02:30:00 PM

সেদিন সৌম্যব্রত আমায় ফোন করলো। হোয়াটসঅ্যাপে আমন্ত্রণ জানালো। বাংলা ওয়ার্ল্ড ওয়াইড এর উদ্যোগে ২১ শে বৈশাখ ১৪২৬ ( ৫ ই মে ২০১৯) সন্ধে ছটায় চোরবাগান মিত্র বাড়িতে ( ৮৪ নম্বর মুক্তারাম বাবু স্ট্রীট , কলকাতা -৭) এক বৈশাখী বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে। তুই চলে আসিস। আমি সৌম্যব্রত কে বলেছিলাম অবশ্যই আসবো।

আরও পড়ুন

বৈশাখী আড্ডা – বাংলা ওয়ার্ল্ড ওয়াইড

11 May, 2019 - 01:05:00 PM

মুক্তারামবাবু স্ট্রীট। নামটা চেনা চেনা লাগছে? মনে হচ্ছে না যে এই মুহূর্তেই কোনও একটি মেসবাড়ি থেকে বেরিয়ে আসবেন স্বয়ং শিব্রাম চক্কোত্তি। না সেরকম কিছু হলনা। সরু রাস্তা; কিন্তু সারি সারি কলকাতার বনেদী অভিজাত পরিবারদের বিশাল বিশাল বাড়ি। এই অঞ্চলের নাম নাকি চোর বাগান। এই অভিজাত পাড়ার এমন আপত্তিকর নাম কেন সেটা জানতে পারলাম না।

আরও পড়ুন

Boishakhi Adda - A Nostalgic Memory

11 May, 2019 - 12:26:00 PM

The Bengalis where ever they live always try to present a picture of unity. They try to form a platform of unity whether they are in abroad or in their own land. They try to unite themselves giving all sorts of expressions those include emotional, pride, failures, weakness or aristocracy. Of course, they do all these without crossing the limit because they are always in the habit of practicing endurance and sobriety.

আরও পড়ুন

আমার রবীন্দ্রনাথ

9 May, 2019 - 09:25:00 AM

আমার রবীন্দ্রনাথ বললেই মনে হয় কি গুরু গম্ভীর লেখাটাই না লিখবো । কবি এইরকম বুকের মধ্যে সারোঙ বাজিয়েছেন, আমি আপ্লূত, দিন দুই ট্রান্স এর মধ্যে আছি - তা নয় কিন্তু ।

আরও পড়ুন

Banglaworldwide.com এর UK চ্যাপ্টারের উদ্বোধন

9 May, 2019 - 08:31:00 AM

বসন্ত নিয়ম মতো এসে গেলেও লন্ডনে ঠান্ডার রেশ রয়ে গেছে । ১৪ই এপ্রিল দিনটা ঝকঝকে । আকাশ ঘন নীল । চারদিক সবুজ । এরকম এক সুন্দর দিনে পথ চলা শুরু হলো banglaworldwide.com এর UK চ্যাপ্টারের । বাংলা নববর্ষ যেন একদিন আগেই এসে গেল লন্ডনে । কলকাতার সঙ্গে ভিডিওলিংকে।

আরও পড়ুন

শের-ই-বাংলা ফজলুল হক

27 April, 2019 - 03:18:00 PM

আজ ২৭শে এপ্রিল অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শের-ই-বাংলা আবুল কাসেম ফজলুল হকের ৫৭তম মৃত্যুবার্ষিকী। তাঁর জন্ম ১৮৭৩ সালের ২৬শে অক্টোবর। ১৯১৩ সালে ঢাকা থেকে তিনি বেঙ্গল লেজিসলেটিভ কাউন্সিলের সদস্য নির্বাচিত হন। সাহসী নেতৃত্ব, উদার ও পরোপকারী স্বভাবের জন্য তিনি বাংলার জনগণের খুব কাছের মানুষ হয়ে উঠতে পেরেছিলেন। পরবর্তীকালে তিনি বাংলার আপামর জনতার কাছে ‘শের-ই-বাংলা’ বা বাংলার বাঘ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছিলেন। ১৯৬২ সালের এই দিনে তিনি প্রয়াত হন।অসাধারণ প্রজ্ঞাবান রাজনীতিবিদ হিসেবে ফজলুল হক কলকাতার মেয়র(১৯৩৫),অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী (১৯৩৭-১৯৪৩),পূর্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী (১৯৫৪),পূর্ব বাংলার গভর্নর(১৯৫

আরও পড়ুন

Time to regain Bengal's lost glory in medicare

27 April, 2019 - 02:13:00 PM

By Dr. Sujit Kar Purakayastha Over 100 years ago, the first medical college in Asia was established in undivided Bengal and not surprisingly Bengal was at the driving seat of medical profession. Reputation of doctors from the city of Calcutta reached a new height throughout the country and high quality work culminated in Dr Ronald Ross receiving the Nobel prize in medicine for his work, which he carried out at the Presidency General Hospital, now known as Institute of Post Graduate Medical Education and Research. Subsequent generation of doctors continued the good work and contributed widely ...

আরও পড়ুন

রোগী এবং ডাক্তারের মধ্যে সমন্বয়ের ফাঁকটাই আজ অশনি সংকেত

27 April, 2019 - 02:10:00 PM

একটা সময় ছিল যখন বলা হত ডাক্তার মানে ভগবান। মজার বিষয় হল, রোগী থেকে সাধারণ মানুষের মনে চিকিৎসক সম্পর্কে এই ধারণাটা যখন ছিল, তখন আজকের মতো চিকিৎসা বিজ্ঞানের এমন অভাবনীয় উন্নতি ঘটেনি।

আরও পড়ুন

ডাঃ জয়ন্ত বসুই এ রাজ্যে ডায়ালিসিসের পথিকৃৎ

27 April, 2019 - 02:08:00 PM

ডাঃ অশোকানন্দ কোনারতখন ডাঃ মণি ছেত্রী এস এস কে এম বা পিজি হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের প্রধান, প্রফেসর ডিরেক্টর। আমি সবে পাশ করে পি জি হাসপাতালে ঢুকেছি জুনিয়র ডাক্তার হিসাবে। তখন আমাদের মতো জুনিয়রদের দেখভাল করতেন ডাঃ জয়ন্ত বসু ও ডাঃ সৌরীন সিনহা। তখনও নিউরোলজি ছিল আলাদা জায়গায়। আর পি জি ক্যাম্পাসে ছিল দুটোই বিভাগ। মেডিসিন আর হার্ট। এই মেডিসিন বিভাগের মধ্যেই তখন ছিল রেনাল বিভাগ। ডাঃ ছেত্রীর ছিল জহুরীর চোখ। তিনি প্রতি বিষয়েই চিকিৎসার উন্নতি করার জন্য একজন করে যোগ্য মানুষ খুঁজতেন। তাঁদের নেতৃত্বেই পরবর্তীকালে সেই বিভাগ উন্নতি করত। ঠিক এভাবেই ডাঃ ছেত্রী রেনাল বিভাগের জন্য বেছেছিলেন ডাঃ বসুকে। আগে আমা

আরও পড়ুন

SUBSCRIBE TO NEWSLETTER

SUSCRIBETE